বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত করা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ নারী নীতিমালা নিয়ে জাতীয় সেমিনারে শীর্ষ আলেম-রাজনীতিকরা ‘মানবিক করিডোর’ প্রতিষ্ঠার আগে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করতে হবে সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চায় বিএনপি : মির্জা ফখরুল ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি স্থগিত প্রতিহিংসা-প্রতিশোধ শান্তি বয়ে আনতে পারে না: আমীরে জামায়াত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শাসন সংকট, মনোভাবের বিপর্যয় এবং সতর্কতার আহ্বান নিবরাস ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশনে শিক্ষক নিয়োগ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৩০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক স্পর্শ করছেন ডা. কামরুল

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বিনা পারিশ্রমিকে ১৩০০তম কিডনি প্রতিস্থাপন করে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন স্বাধীনতাপদকপ্রাপ্ত কিংবদন্তি চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলাম।

আজ বুধবার (১৫ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর শ্যামলীতে নিজের প্রতিষ্ঠিত সেন্টার ফর কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি (সিকেডি) হাসপাতালে এক রোগীর কিডনি প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে তিনি এই মহৎ কীর্তি গড়েছেন।

গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, আজ দুপুর ১টায় ১৩০০ তম কিডনি প্রতিস্থাপন করতে যাচ্ছি। দোয়া করবেন যেন, আপনাদের সেবায় কাজটি চালিয়ে নিতে পারি।

অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলাম ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে সফলভাবে কিডনি প্রতিস্থাপন করে আসছেন। সাফল্যের হার শতকরা ৯৫ শতাংশ, যা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সমকক্ষ। অধ্যাপক কামরুল ইসলাম ঢাকা মেডিকেল কলেজের কে-৪০ ব্যাচের শিক্ষার্থী। ১৯৯৩ সালে স্বাস্থ্য ক্যাডারে যোগ দেন। তিনি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন। ২০১১ সালে সরকারি চাকরি ছেড়ে প্রতিষ্ঠা করেন সিকেডি হাসপাতাল।

২০২২ সালের ১৮ অক্টোবর ডা. কামরুল ১২০০ তম রোগীর কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট কার্যক্রম সম্পন্ন করেন। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ গণমাধ্যমে আলোচনায় আসেন ২০২১ সালে বিনা পারিশ্রমিকে এক হাজার কিডনি প্রতিস্থাপনের পর।

চিকিৎসাবিদ্যায় অবদান রাখার জন্য ২০২২ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলাম।

টিএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ