সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
জাপার কার্যক্রম স্থগিতে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে বলল এনসিপি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষ, প্রো-ভিসি ও প্রক্টর সহ আহত দুই শতাধিক ধর্ম উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ  নির্বাচন ঘিরে অশুভ শক্তির অপতৎপরতা ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে ‘চবির ঘটনা নীলনকশার অংশ কি না খতিয়ে দেখতে হবে’ ১৮ সেপ্টেম্বর উলামা-মাশায়েখ সম্মেলন সফল করার আহ্বান জমিয়তের ‘নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সারা দেশে কালেক্টিভ অ্যাটাকের পরিকল্পনা করছে’ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নিতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল আলিয়া মাদরাসার অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ডিসেম্বরে আমি রাজনীতি থেকে বিরত হব না: ফজলুর রহমান

এখন মনে হচ্ছে ‘ফেসবুক’ চরম অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

|| ইমতিয়াজ মাসরুর ||

এখন মনে হচ্ছে 'ফেসবুক' চরম অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। কোন কিছু অনুসন্ধান বা যাচাই-বাছাই না করে হঠাৎ কোন ব্যক্তি সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করা, সম্মানিত ব্যক্তিদের সামান্য ভুল নজরে আসার সাথে সাথে তাদের নিয়ে মূর্খতা সুলভ সমালোচনা করা । এধরনের বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক অসুস্থ কর্মকান্ডের মহড়া চলছে এই ফেসবুকে।

ড. মুহাম্মদ সলিমুল্লাহ খান বলেন, ‘ধর্মের দুটো উপাদান রয়েছে। এক. বিশ্বাস। দুই.হুজুগ।’

এখন আমরা যারা নিজেদেরকে ধার্মিক হিসেবে পরিচয় দিই তাদের ভেবে দেখা উচিৎ,আমাদের ফেসবুকীয় কর্মকাণ্ড ধর্মবিশ্বাসের উপাদান থেকে সৃষ্ট না হুজুগের বহিঃপ্রকাশ?

মিডিয়া কোন ব্যক্তির মর্যাদার মানদণ্ড হতে পারে না। কিন্তু বর্তমানে এই হুজুগে পড়া কিবোর্ড যোদ্ধারা এটাকেই মানদণ্ড বিচার করছে। তাদের কারণে সোসাল মিডিয়ায় ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে একধরনের জনমত তৈরি হচ্ছে। আর এই হুজুগে সৃষ্ট জনমতটাই হলো সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর দিক। এজন্য facebook কে আমি social media বলি না, এটা এখন unsocial মিডিয়া।

জনগণকে শ্রদ্ধা করি কিন্তু জনমতকে নয়। কারণ জনগণকে যা খাওয়ানো হয় সেটাই সে প্রসব করে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ