মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
নতুন মদের দোকান চালু করছে সৌদি ‘কোনো আশ্বাস নয়, অবিলম্বে কওমি স্বীকৃতির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন চাই’ সিলেটে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের  দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ মজলিস আলেম-ওলামাদের মেহনত ব্যর্থ হয়নি: ধর্ম উপদেষ্টা ভূমিকম্পে ঝুঁকি: প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার নতুন আইনে বাতিল হচ্ছে অসংখ্য দলিল, রয়েছে জেল ও অর্থদণ্ড কেবল কিতাবি জ্ঞানে একজন শিক্ষার্থী সমৃদ্ধ হতে পারে না: ইকরা প্রিন্সিপাল মঙ্গলবার তিন জেলায় ৫টি গণসমাবেশে বক্তব্য দেবেন ইবনে শাইখুল হাদিস মাওলানা নুরুল হুদা ফয়েজী স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক

যেসব কারণে ঘুমানোর সময় গলা শুকায়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: অনেকেই রাতে ঘুমানোর সময় ঘন ঘন গলা শুকানোর সমস্যায় ভোগেন। কারো আবার রাতে ঘুম ভেঙে পানির পিপাসা লাগে। কখনও আবার সকালে ঘুম ভেঙেও পানি পিপাসা লাগে কারো কারো। বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে এর কারণ খুঁজে বের করা দরকার। কারণ অনেক সময় শারীরিক কোনো সমস্যা থাকলে ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগতে পারে। যেমন-

মূলত জেরোস্টোমিয়া নামের রোগের কারণে মুখে লালা কমে যায়। তখন ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে।

যাদের অ্যাজমার সমস্যা থাকে তারা নাকের বদলে অনেক সময় মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেন। ঘুমোনোর সময়ও হা করে থাকেন। এতে মুখের লালা শুকিয়ে যায় এবং ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে।

ডায়াবেটিস রোগীদেরও ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাতে গলা শুকিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ ডায়াবেটিস।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হলেও ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগতে পারে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা অতিরিক্ত ঘামেন। ফলে সহজেই গলা শুকিয়ে যায়।

যারা ধূমপান ও অ্যালকোহল পান করেন তাদেরও এই সমস্যা হতে পারে। জার্নাল অফ ডেন্টাল রিসার্চের পরীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন ধূমপান ও অ্যালকোহল পান করেন তাদের মধ্যে শতকরা ৩৯ শতাংশ মানুষের মুখের লালা উৎপাদন কমে যায়। থকন ঘন ঘন পানি পিপাসা পায়।

পেটের সমস্যা বা পানিশূন্যতা হলেও গলা শুকিয়ে যেতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে ঘন ঘন গলা শুকানোর সমস্যা হলে কিছু প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। যেমন-
ধূমপান থেকে বিরত থাকুন

অতিরিক্ত চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তাও ত্যাগ করতে হবে।
বেশি অ্যালকোহল পানে এই সমস্যা দেখা যায়। এ কারণে অ্যালকোহল পান বন্ধ করুন।
শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ