মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
নিজ এলাকায় ৫০ জন প্রতিবন্ধীকে হুইল চেয়ার দিলেন জমিয়ত মহাসচিব মাহফিলে ব্রেন স্ট্রোক, হাসপাতালে মারা গেলেন বক্তা পটুয়াখালী-১ আসনে সরে দাঁড়ালের হাতপাখার প্রার্থী ইসলামী অনুশাসন প্রতিষ্ঠা ছাড়া দুর্নীতি নির্মূল করা সম্ভব নয় : মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বিএনপির সঙ্গে জোট করার বিষয়ে যা বললেন রাশেদ খাঁন মহাসড়কে পড়ে ছিল নৌবাহিনী সদস্যের মরদেহ জামিন পাননি বাউল শিল্পী আবুল সরকার, শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ ‘দীনি শিক্ষাব্যবস্থায় গুণগত মানের ঘাটতি উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে’ আলোকিত সমাজ গড়তে শিক্ষকদের জন্য উন্নত কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই : মাসুদ সাঈদী এবার লাখো কণ্ঠে কোরআন তেলাওয়াত আয়োজনের ঘোষণা হুমায়ুনের

যেসব কারণে ঘুমানোর সময় গলা শুকায়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: অনেকেই রাতে ঘুমানোর সময় ঘন ঘন গলা শুকানোর সমস্যায় ভোগেন। কারো আবার রাতে ঘুম ভেঙে পানির পিপাসা লাগে। কখনও আবার সকালে ঘুম ভেঙেও পানি পিপাসা লাগে কারো কারো। বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে এর কারণ খুঁজে বের করা দরকার। কারণ অনেক সময় শারীরিক কোনো সমস্যা থাকলে ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগতে পারে। যেমন-

মূলত জেরোস্টোমিয়া নামের রোগের কারণে মুখে লালা কমে যায়। তখন ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে।

যাদের অ্যাজমার সমস্যা থাকে তারা নাকের বদলে অনেক সময় মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেন। ঘুমোনোর সময়ও হা করে থাকেন। এতে মুখের লালা শুকিয়ে যায় এবং ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে।

ডায়াবেটিস রোগীদেরও ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাতে গলা শুকিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ ডায়াবেটিস।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হলেও ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগতে পারে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা অতিরিক্ত ঘামেন। ফলে সহজেই গলা শুকিয়ে যায়।

যারা ধূমপান ও অ্যালকোহল পান করেন তাদেরও এই সমস্যা হতে পারে। জার্নাল অফ ডেন্টাল রিসার্চের পরীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন ধূমপান ও অ্যালকোহল পান করেন তাদের মধ্যে শতকরা ৩৯ শতাংশ মানুষের মুখের লালা উৎপাদন কমে যায়। থকন ঘন ঘন পানি পিপাসা পায়।

পেটের সমস্যা বা পানিশূন্যতা হলেও গলা শুকিয়ে যেতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে ঘন ঘন গলা শুকানোর সমস্যা হলে কিছু প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। যেমন-
ধূমপান থেকে বিরত থাকুন

অতিরিক্ত চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তাও ত্যাগ করতে হবে।
বেশি অ্যালকোহল পানে এই সমস্যা দেখা যায়। এ কারণে অ্যালকোহল পান বন্ধ করুন।
শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ