বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৩ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
দেশকে বিএনপি তিনবার ও আ.লীগ একাধিকবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছিল: চরমোনাই পীর টেকসই গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় : মাসুদ সাঈদী আফগান শান্তি আলোচনা ভেঙে যাওয়ার কারণ ভারত: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী অবৈধ মোবাইলের ব্যবহার বন্ধ করতে চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি বিমানের সফল উড্ডয়ন বাংলাদেশে সৌদি সরকারের পাঠানো কোরবানির মাংস বিতরণ শুরু ‘জুলাই সনদ পাস না হলে শহীদদের আত্মত্যাগ ব্যর্থ হবে’ এআইতে মানুষের অংশীদারত্বই হবে সবার মূল শক্তি: লিংকডইন সিইও জামিয়া দারুল আরকাম আল-ইসলামিয়া ইসলামিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুজালা ও আবনা সম্মেলন কাল প্রান্তিক মানুষদের পাশে বিত্তশালীদের দাঁড়ানোর আহ্বান ধর্ম উপদেষ্টার

সেহরি খাওয়া অবস্থায় আযান হয়ে গেলে কী করবেন?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম :  ফজরের আযান পর্যন্ত সেহরি খাওয়া যায় এমন একটি কথা জনসাধারণ্যে প্রচলিত আছে। মুলত অনেকটা একারণেও অনেকেই সময়ের প্রতি লক্ষ্য না রেখে আযান পর্যন্ত সেহরি খেতে থাকেন।

এমতাবস্থায় ফজরের আযান হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে খাওয়া বন্ধ করে পুরো দিন যথারীতি রোযা পালন করতে হবে। তবে শেষ সময়ের পর ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে অথবা ভুলক্রমে পানাহার করায় রোযা ভঙ্গ হয়েছে।

তাই এই রোযাটি রমযানের পর পুনরায় কাযা আদায় করে নিতে হবে। কিন্তু আযান শোনার পরও যদি পানাহার বন্ধ না করেন, তাহলে কাযার সঙ্গে কাফফারাও আদায় করতে হবে। যেহেতু প্রথমে ভুলবশত খাওয়া হলেও পরে ইচ্ছাকৃত খাওয়ার দ্বারা রোযা ভাঙ্গা হয়েছে।

জানা আবশ্যক যে, আযান কখনও সেহরির সময়ের মধ্যে দেওয়া হয় না। আযান ফজরের ওয়াক্ত আসারও একটু পরে দেওয়া হয়। কারণ সেহরির সময় বাকি থাকলে ফজরের ওয়াক্ত হয় না। আর ওয়াক্ত হওয়ার আগে আযান দিলে আযান আদায় হবে না।

মনে রাখতে হবে, আযান হলো ফজরের নামাযের জন্য, সেহরি খাওয়া বন্ধ করার জন্য নয়। তাই সেহরি তার আগেই বন্ধ করতে হবে। উল্লেখ্য, হাদিস শরিফে যে আযানের পরও খাওয়ার কথা আছে, তা হলো তাহাজ্জুদের আযান, ফজরের আযান নয়, যার প্রচলন এখনও মক্কা ও মদিনায় রয়েছে।-সুত্র: ফাতাওয়ায়ে আলমগীরী।

আরও পড়ুন : সেহরীর সময় মানুষকে জাগাতে কুরআন পাঠ ও বারবার ইলান করার হুকুম কী?


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ