বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৩ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইমাম-খতিবরা সমাজকে আলোর পথ দেখান: এ্যানি গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও অনেক, কি বললেন ট্রাম্প সকল বিভাজন ভুলে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসমাবেশে শরিক হোন: তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক নির্বাচন সময়মতো না-ও হতে পারে; তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন জরুরি: তাহের ইবতেদায়ি মাদরাসার শিক্ষকদের ভুখা মিছিলে পুলিশের জলকামান নিক্ষেপ সংস্কারের পরও নির্বাচনে ত্রুটি হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল চাঁদপুর-২ আসনে হাতপাখার প্রার্থী মানসুর আহমদ সাকীর শোডাউন ইসকনের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় যবিপ্রবি শিক্ষার্থীকে হত্যার হুমকি আকাশচুম্বী প্রত্যাশা ছিল, আর এখন মবের ভীতি: কামাল আহমেদ

কখন চুপ থাকবেন?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ওমর ফাইয়ায: জীবনের প্রয়োজনে মানুষকে কথা বলতে হয়। কিন্তু জীবনের কিছু ক্ষেত্রে কথা বলা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, জীবনে অনেক সময় এমনও আসে যখন কথা না বলাটা তার থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

কথা বলতে বলতে কখন থেমে যেতে হয়, কখন চুপ থাকতে হয় তা জানাটা ভীষণ প্রয়োজন। কথা না বলা এমন মুহূর্ত জীবনে হাজার রকম। এখানে আমরা শুধু কয়েকটি উল্লেখ করছি।

১. কোনো বিষয়ে যথাযথভাবে জানা না থাকলে চুপ করে থাকাই উত্তম, অযথা তর্ক মানুষের দৃষ্টিতে আপনার সম্মান কমিয়ে দেবে।

২. প্রিয় মানুষকে সব অপ্রিয় সত্য বলতে নেই। আপনার একটু চুপ থাকাতে কারও মুখের হাসিটি বেঁচে থাকলে ক্ষতি কি!

৩. অলোচনায় আপনার কথা অপ্রয়োজনীয় মনে করা হচ্ছে বুঝতে পারলে চুপ হয়ে যান। যেচে নিজের মত দিতে যাবেন না।

৪. চুপ করে থাকাটাও মাঝে মাঝে আপনি উপভোগ করতে পারেন। মানুষের কথা ফুরিয়ে যেতেই পারে। জোর করে কথা বলতে হবে এমন তো কেউ মাথার দিব্যি দেয়নি।

৫. প্রতিবাদ করা ভাল। তবে পরিস্থিতি বিচার করে। কোনো জায়গায় যদি মনে হয় প্রতিবাদ করলে আপনাকে অপমানিত হতে হবে, লাভও কিছু হবে না, তখন চুপ থাকাই ভালো।

৬. মন খারাপ থাকলে কথা কম বলুন, একেবারে চুপ করেও থাকতে পারেন। কারো সঙ্গেও আপনি অকারণে খারাপ ব্যবহার করে ফেলতে পারেন। আর তার জন্য আপনাকে পরে পস্তাতে হতে পারে।

হাফেজ জাফর; টুুপির সঙ্গে যার জীবন

-আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ