বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ২ পৌষ ১৪৩২ ।। ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহকে একটি প্রাডো ব্র্যান্ডের গাড়ি উপহার দিয়েছেন এক ভক্ত তারেক রহমানের ফ্লাইটে দেশে ফিরতে নেতাকর্মীদের হিড়িক, সব টিকিট বিক্রি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভারতের 'নসিহত' অগ্রহণযোগ্য: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের ‘সন্ত্রাসীদের’ বিরুদ্ধে ‘মামলা না থাকলেও’ গ্রেপ্তারের নির্দেশ ৬ দফা দাবিতে ঐক্যবদ্ধ বিবৃতি দিল ছাত্রশিবিরসহ ১৮ ছাত্রসংগঠন ২০ ফেব্রুয়ারি শুরু একুশে বইমেলা আশার বাণী নয়, প্রধান উপদেষ্টার কাছে মানুষ পদক্ষেপ দেখতে চায়: অধ্যক্ষ ইউনুস মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীবকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শীর্ষ আলেমদের সমর্থন এমন কিছু ঘটবে যা সারাদেশ কাঁপাবে, বান্ধবীকে শুটার ফয়সাল দাড়ি-টুপিকে রাজাকারের প্রতীক বানানোর ইস্যুতে হেফাজতের তীব্র প্রতিবাদ

রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প সরিয়ে নিতে ইউনেস্কোর আহ্বান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

rampal3 copyআওয়ার ইসলাম: রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প সরিয়ে নিতে বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টার এবং ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনসারভ্যাশন অব ন্যাচার (আইইউসিএন)। মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) ইউনেস্কোর ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি খবর প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।

খবরে বলা হয়, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের ফলে এই এলাকার সুরক্ষার বিষয়টি মূল্যায়নে একটি পর্যবেক্ষণ মিশন চালায় ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টার এবং আইইউসিএন। চলতি এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টার এবং আইইউসিএনের ওই প্রতিবেদন বলা হয়, নির্মাণাধীন ১৩২০ মেগাওয়াটবিশিষ্ট সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টটি বিশ্ব ঐতিহ্য এলাকা থেকে মাত্র ৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। যা বনটির জন্য একটি চরম ঝুঁকিস্বরূপ। তাই এ প্রকল্পটি বাতিল করে কোনো উপযোগী স্থানে তা স্থানান্তরের আহ্বান জানানো হচ্ছে।

প্রতিবেদন বলা হয়, সুন্দরবন ও সুন্দরবনের জীববৈচিত্রের প্রতি ‘হুমকিস্বরূপ’। বিশ্বের সর্ববৃহৎ এই ম্যানগ্রোভ বন ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। এর আগে ২০১৫ সালের মার্চ মাসে ইউনেস্কোর বার্ষিক সাধারণ সভায় সুন্দরবনের পাশে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, বনের ভেতর নৌ-চলাচল, আশপাশে শিল্প কারখানা ও শ্যালা নদীতে তেল ছড়িয়ে পড়ার ব্যাপারে উদ্বেগ জানানো হয়।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে জাহাজ চলাচল বৃদ্ধি পাবে। বাতাসের মাধ্যমে প্রকল্পের কয়লা দূষণ ছড়িয়ে পড়বে। বর্জ্রপানির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে, দূষিত ছাইয়ের পরিমাণ বাড়বে। এছাড়া ক্রমবর্ধমান শিল্পকারখানা এবং সংশ্লিষ্ট অবকাঠামোগত নির্মাণের প্রভাবও পড়বে ওই্ এলাকায়।

আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ