সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২৫ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
‘তারেকের নামের সমান আল্লাহর নাম নিলে বেহেশতের কাছাকাছি চলে যেতাম’ ২০২৬ সালে সরকারি যত ছুটি পবিত্র কোরআনের কসম, বিজেপির সঙ্গে আঁতাত করিনি: ওমর আবদুল্লাহ যুদ্ধবাজ ইসরাইলকে ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনীর কড়া হুঁশিয়ারি ‘ জুলাই বিপ্লবীদের ধৈর্য পরীক্ষা করবেন না, এটা নতুন বাংলাদেশ: প্রেস সচিব  ছেলে ছাত্রদল, সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা জামায়াত প্রার্থীর ২০১৪ সালে গাজায় নিহত সেনা কর্মকর্তার মরদেহ ফেরত পেল ইসরায়েল ভারতীয় আধিপত্য ও ফ্যাসিবাদ মুক্ত সংসদ চাই: হাসনাত  মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত সুদানের এল-ফাশার, ৮৯ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূতদের জয়জয়কার

দেশে ফিরলেন শহিদুল আলম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ইসরাইলের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া বাংলাদেশের আলোচিত বিশিষ্ট আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম দেশে ফিরেছেন। শনিবার (১১ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে রাজধানীর শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি।

দেশে ফিরে শহিদুল আলম বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা আমাকে ফিরে আসার সুযোগ করে দিয়েছে। মনে রাখতে হবে যে গাজার মানুষ এখনো মুক্ত হয়নি। গাজার মানুষ এখনো আক্রান্ত হচ্ছে, তাদের ওপর এখনো নির্যাতন চলছে। আমাদের কাজ কিন্তু শেষ হয়নি।’

গত ৮ অক্টোবর ফ্রিডম ফ্লোটিলার ‘কনশানস’ জাহাজ থেকে ইসরাইলি দখলদার বাহিনী অপহরণ করেছিল আলোকচিত্রী ও লেখক ড. শহিদুল আলমকে। এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ইসরাইলের নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত কেৎজিয়েত কারাগারে। অবশেষে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়েছেন তিনি। ইসরাইল থেকে টার্কিশ এয়ারলাইন্সের টিকে ৬৯২১ ফ্লাইটে তুরস্কে পৌঁছান এই মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

এরপর টার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে শুক্রবার রাতেই তিনি দেশের উদ্দেশে রওয়ানা দেন। তুরস্কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আমানুল হক সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন এই কথা।

আজ স্থানীয় সময় সন্ধ্যাই বিমানটি বাংলাদেশের উদ্দেশে তুরস্কের ইস্তাম্বুল ছাড়ে। স্থানীয় সময় ৬টা ৪৫ মিনিট, বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে ফ্লাইটটি যাত্রা শুরু করে। ফ্লাইটটি ঢাকা পৌঁছায় আগামীকাল শনিবার ভোর ৫টার দিকে।

এর আগে গত ৮ অক্টোবর শহিদুল আলমসহ ফ্রিডম ফ্লোটিলা নৌবহরের সব সাংবাদিক, স্বাস্থ্যসেবাকর্মী, মানবাধিকারকর্মী ও জাহাজের নাবিকদের অপহরণ করে আশদোদ বন্দরে নিয়ে যায়। সেখানে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের ইসরাইলের কেৎজিয়েত কারাগারে পাঠানো হয়। ইসরাইলের সবচেয়ে বড় আটককেন্দ্র কেৎজিয়েত কারাগার নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত। এখানে ফিলিস্তিনি বন্দীদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চালানো হয় বলে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এনএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ