বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৬ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
এক লাফে ভরিতে ৮৩৮৬ টাকা কমল স্বর্ণের দাম জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতে ইসলামী ১৮তম জাতীয় তাফসিরুল কুরআন মাহফিল ২০ ও ২১ নভেম্বর ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে বিশ্বের প্রভাবশালী ইহুদিদের চিঠি  গণভোট নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে জটিলতা তৈরির অভিযোগ জামায়াতের ‘পাঁচ দফা বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে’ জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞদের সাথে ঐকমত্য কমিশনের সভা শিশু-কিশোরদের সুরক্ষা দিতে ছয় দফা সুপারিশ চিকিৎসকদের  ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, কারাগারে অভিযুক্ত বুয়েট শিক্ষার্থী  ওআইসি সদস্য দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

বিএনপির গুরুতর অভিযোগের জবাবে যা বললেন ইফা ডিজি


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না’- বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর আনা এমন গুরুতর অভিযোগ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের (ইফা) মহাপরিচালক (ডিজি) আ. ছালাম খান। রিজভীর এই বক্তব্যকে মিথ্যা দাবি করে তিনি বলেছেন, এই বক্তব্যে তিনি বিস্মিত ও হতবাক হয়েছেন। 

শনিবার (১৭ আগস্ট) এক প্রতিক্রিয়ায় ইফা ডিজি বলেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে সম্ভবত এই বিষয়ে ভুল তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে। আমি এমন কথা বলার প্রশ্নই আসে না।  

এর আগে শনিবার দুপুরে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী এক অনুষ্ঠানে অভিযোগ করে বলেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বলেছেন, ‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না’।

রিজভী বলেন, ‘আজকে আমরা যেখানেই যাই সেখানেই শুনি, একটি সংগঠনের লোক তারা সেখানে বসে আছেন। ডিজি কে? তারা বলছে এটা একটি বিশেষ দলের লোক। ওরা ডিজিগিরি করছেন নাকি ওখানে তাদের সংগঠনের কাজ করছেন।’

এদিকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ শাখা থেকে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না বলেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক’  শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক কখনোই এমন বক্তব্য প্রদান করেননি যে, চাকরি টিকিয়ে রাখতে কোনো সংগঠনের রুকন হওয়া আবশ্যক। এ ধরনের বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রচারের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে সম্ভবত এই বিষয়ে ভুল তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে এ ধরনের কোনো বক্তব্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক দেননি।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ. ছালাম খান একজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা। তিনি একজন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ। সেই সঙ্গে একজন বরেণ্য আলেম। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে এমন ভ্রান্ত বক্তব্য প্রচার নিন্দনীয় ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

এসএকে/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ