রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ৬ পৌষ ১৪৩২ ।। ১ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
ওসমান হাদি ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে চেয়েছিলেন : আইন উপদেষ্টা আল্লাহ আমাদের মক্কা ও মদিনার রক্ষক হওয়ার সম্মান দিয়েছেন : ফিল্ড মার্শাল মুনির বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দলের হাদির কবর জিয়ারত কওমি মাদরাসা সুনাগরিক তৈরির কারখানা: আল্লামা আবদুর রাজ্জাক আল হুসাইনী কুমিল্লায় হেফাজত নেতার ওপর সন্ত্রাসী হামলা ভিন্নমত থাকতে পারে, সবকিছু মিলেই গণতান্ত্রিক সমাজ : রিজভী বাংলাদেশি হাইকমিশনে হামলার হুমকি নিয়ে যা বলল ভারত  আর্থিক সহায়তা বা অনুদান নয়, অসমাপ্ত বিপ্লব সমাপ্ত করতে চাই: হাদির ভাই ‘আরবি কেবল ভাষা নয়, সমৃদ্ধ সভ্যতার বাহক’ শহীদ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করলেন ইবনে শাইখুল হাদিস

বিএনপির গুরুতর অভিযোগের জবাবে যা বললেন ইফা ডিজি


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না’- বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর আনা এমন গুরুতর অভিযোগ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের (ইফা) মহাপরিচালক (ডিজি) আ. ছালাম খান। রিজভীর এই বক্তব্যকে মিথ্যা দাবি করে তিনি বলেছেন, এই বক্তব্যে তিনি বিস্মিত ও হতবাক হয়েছেন। 

শনিবার (১৭ আগস্ট) এক প্রতিক্রিয়ায় ইফা ডিজি বলেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে সম্ভবত এই বিষয়ে ভুল তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে। আমি এমন কথা বলার প্রশ্নই আসে না।  

এর আগে শনিবার দুপুরে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী এক অনুষ্ঠানে অভিযোগ করে বলেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বলেছেন, ‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না’।

রিজভী বলেন, ‘আজকে আমরা যেখানেই যাই সেখানেই শুনি, একটি সংগঠনের লোক তারা সেখানে বসে আছেন। ডিজি কে? তারা বলছে এটা একটি বিশেষ দলের লোক। ওরা ডিজিগিরি করছেন নাকি ওখানে তাদের সংগঠনের কাজ করছেন।’

এদিকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ শাখা থেকে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না বলেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক’  শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক কখনোই এমন বক্তব্য প্রদান করেননি যে, চাকরি টিকিয়ে রাখতে কোনো সংগঠনের রুকন হওয়া আবশ্যক। এ ধরনের বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রচারের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে সম্ভবত এই বিষয়ে ভুল তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে এ ধরনের কোনো বক্তব্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক দেননি।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ. ছালাম খান একজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা। তিনি একজন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ। সেই সঙ্গে একজন বরেণ্য আলেম। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে এমন ভ্রান্ত বক্তব্য প্রচার নিন্দনীয় ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

এসএকে/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ