রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ৬ পৌষ ১৪৩২ ।। ১ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে প্রায় ১৮ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার ফয়সালের ভারতে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা প্রচার করা কৌশল হতে পারে: রফিকুল ইসলাম দীপু চন্দ্র ও শিশু আয়েশাকে পুড়িয়ে হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ হেফাজতে ইসলামের রজব মাসের চাঁদ দেখা গেছে ভারতীয় আধিপত্যবাদের কবর রচিত হয়ে গেছে: পীর সাহেব চরমোনাই মোটরসাইকেলের মালিক সন্দেহে গ্রেপ্তার হান্নানের জামিন ওসমান হাদি ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে চেয়েছিলেন : আইন উপদেষ্টা আল্লাহ আমাদের মক্কা ও মদিনার রক্ষক হওয়ার সম্মান দিয়েছেন : ফিল্ড মার্শাল মুনির বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দলের হাদির কবর জিয়ারত কওমি মাদরাসা সুনাগরিক তৈরির কারখানা: আল্লামা আবদুর রাজ্জাক আল হুসাইনী

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে পুলিশের জন্য ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

আগামী ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশের জন্য অন্তত ৪০ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

শনিবার (৯ আগস্ট) ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথিশালা যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। পরদিন রবিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তার মতে, এসব ডিভাইস ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবে। তিনি বলেন, “আমরা অক্টোবরের মধ্যে ক্যামেরা ক্রয়ের লক্ষ্য নিয়েছি, যাতে পুলিশ কর্মকর্তারা এআইসহ এর মূল বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে যথাযথ প্রশিক্ষণ নিতে পারেন।”

বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে জার্মানি, চীন ও থাইল্যান্ডের তিনটি কোম্পানির সঙ্গে ক্যামেরা সরবরাহের বিষয়ে যোগাযোগ করেছে। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা ও কনস্টেবলরা ডিভাইসগুলো বুকে পরিধান করবেন।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দ্রুত ক্যামেরা কেনা এবং পুলিশ সদস্যদের যথাযথ প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, “সব ভোটকেন্দ্রে শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। খরচ যাই হোক, আমরা চাই এই নির্বাচন দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে স্বাধীন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হোক।”

বৈঠকে আরও জানানো হয়, ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের জন্য একটি বিশেষ ‘নির্বাচন অ্যাপ’ চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। অ্যাপটির মাধ্যমে প্রার্থীদের তথ্য, ভোটকেন্দ্র সম্পর্কিত আপডেট এবং অভিযোগ দাখিলের জন্য ইন্টারঅ্যাক্টিভ সুবিধা পাওয়া যাবে।

এসএকে/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ