রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫ ।। ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ১৮ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
জমিয়ত আজ যা বলে কালও তাই বলে: মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক বিএনপিও আ.লীগের মতো হত্যার রাজত্ব কায়েম করেছে: নুর বিএনপিকে ‘চাঁদাবাজি ও খুনাখুনির’ রাজনীতি বন্ধ করতে বলল হেফাজত পাথর মেরে হত্যার নিন্দা ও পিআর পদ্ধতির নির্বাচন প্রত্যাখ্যান জমিয়তের ইয়ামিনকে গুলি করা সেই পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার ‘চাঁদাবাজিতে আতঙ্কগ্রস্ত জাতি, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আমূল সংস্কার প্রয়োজন’ মিডফোর্ড হত্যাকাণ্ড আইয়ামে জাহিলিয়াতকেও হার মানিয়েছে: শায়খে চরমোনাই গাজায় ইসরায়েলি ব্যর্থতা ও প্রতিরোধ আন্দোলনের কৌশলগত উত্থান জুলাই যোদ্ধাদের ‘জাতীয় বীর’ উপাধি দিতে হবে: মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান ‘নতুন বাংলাদেশে চাঁদাবাজ ও খুনিদের ঠাঁই হবে না’

বিডিআর বিদ্রোহ : শেখ হাসিনাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

২০০৯ সালে বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহের ঘটনায় মামলার আসামি বিডিআরের উপ-সহকারী পরিচালক (ডিএডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রহিমের কারাগারে মৃত্যুর ঘটনায় তৎকালীন সরকার প্রধান শেখ হাসিনাসহ ১৩ জনের নামে হত্যা মামলার আবেদন করা হয়েছে।

রোববার (২৫ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আক্তারুজ্জামানের আদালতে মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে অ্যাডভোকেট আব্দুল আজিজ এই মামলার আবেদন করেন।

এসময় আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আদেশ অপেক্ষমাণ রেখেছেন।

মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক বিজিবি মহা-পরিচালক ও সাবেক সেনাপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজিজ আহমেদ এবং পিলখানা বিদ্রোহ মামলায় রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজলসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলায় অন্য আসামিরা হলেন— সাবেক কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম খান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, সংসদ সদস্য শেখ সেলিম, নুর আলম চৌধুরী লিটন, শেখ হেলাল, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, হাসানুল হক ইনু ও ২০১০ সালের জুলাইয়ে কেন্দ্রীয় কারাগারের তৎকালীন জেল সুপার এবং চিকিৎসক ডা. রফিকুল ইসলাম।

বাদীর আইনজীবী মো. দেলোয়ার হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলায় বাদী অ্যাডভোকেট আব্দুল আজিজ উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা সরকার ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তর পিলখানায় সুপরিকল্পিতভাবে বিদেশি এজেন্ট নিয়োগ করে ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জনকে হত্যা করে। পরে বিডিআর বিদ্রোহের অভিযোগে চকবাজার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

বাদী অভিযোগ করেন, তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম ডিএডি হিসেবে পিলখানায় কর্মরত ছিলেন। তাকেও বিডিআর বিদ্রোহের মামলায় আসামি করে আটক করা হয়।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ