শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ১১ পৌষ ১৪৩২ ।। ৬ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
১২ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো সংশয় নেই : প্রেস সচিব আগামীকাল ১১টায় হাদির কবর জিয়ারত করবেন তারেক রহমান দাঁড়িয়ে থাকা প্রাইভেটকারে ট্রাকের ধাক্কা, মা-শিশুকন্যার মৃত্যু গুলিস্তানের খদ্দর মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে দেশ, আরও বাড়তে পারে শীত ঢাকা-৮ আসনে লড়তে চান শহীদ ওসমান হাদির বোন মাসুমা উপদেষ্টারা না আসা পর্যন্ত শাহবাগে অবস্থানের ঘোষণা ইনকিলাব মঞ্চের দেশ ও জাতির স্বার্থে সবধরণের পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার নির্দেশ বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে নতুন বার্তা দিলো ভারত তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হবে: মির্জা ফখরুল

ফিলিস্তনের গাজায় সেনা পাঠাতে পারে পাকিস্তান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ফিলিস্তনের গাজায় আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী (আইএসএফ)- তে সেনা পাঠাতে পারে পাকিস্তান। এ বিষয়ে খুব শিগগিরই ঘোষণা আসতে পারে বলে জানিয়েছেন ইসলামাবাদের কর্মকর্তারা। 

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, সরকার এবং সামরিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আলোচনা ‘উন্নত পর্যায়ে’ রয়েছে।

তাদের মতে, ‘আলোচনা থেকে বোঝা যাচ্ছে যে ইসলামাবাদ এই মিশনে অংশ নিতে আগ্রহী।’

মার্কিন-মধ্যস্থতায় গাজা শান্তি চুক্তির একটি ভিত্তিপ্রস্তর হল আইএসএফ প্রতিষ্ঠা, যা মূলত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর সৈন্যদের নিয়ে গঠিত।

এর আগে জানানো হয়, ট্রাম্পের ২০-দফা প্রস্তাবনা অনুযায়ী ‘ভঙ্গুর’ যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে গাজায় একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েন করা হবে যারা শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে কাজ করবে।

এই বাহিনীর কার্যভারের মধ্যে আরও থাকবে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বজায় রাখা, হামাসকে নিরস্ত্র করা, সীমান্ত পারাপার নিরাপদ করা এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে মানবিক ত্রাণ ও পুনর্গঠনে সহায়তা করা।

এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসন গাজা উপত্যকায় মার্কিন সৈন্য পাঠানোর বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তবে বহুজাতিক বাহিনীতে অবদান রাখার জন্য ইন্দোনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, কাতার, তুরস্ক এবং আজারবাইজানের সাথে কথা হচ্ছে বলে জানিয়েছে।

তবে, সোমবার, ইসরাইলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন সার জানান, এই বাহিনীকে তুর্কি সেনারা থাকতে পারবে না। 

ইসলামাবাদের কর্মকর্তারা যুক্তি দেন, নৈতিক দায়িত্ব এবং কূটনৈতিক প্রয়োজনীয়তা থেকেই এই পদক্ষেপ নেয়ার সিদ্ধান্ত।  

একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা গাজার শান্তি স্থাপত্যের মূল সমর্থকদের মধ্যে ছিলাম। এখন সরে দাঁড়ানোর অর্থ হবে আমরা যে উদ্যোগটি গঠনে সহায়তা করেছি তা ত্যাগ করা। এখানে কেবল রাজনৈতিক নয়, বরং একটি নৈতিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।’

এলএইস/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ