ইসরায়েলের হামলায় আরো অন্তত ৬৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় হাসপাতাল। শনিবার ভোর এসব হামলার ঘটনা ঘটে। খবর মিডল ইস্ট মনিটরের।
খবরে বলা হয়, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশ অর্থাৎ ৪৫ জন গাজা সিটিতে প্রাণ হারিয়েছেন।
ইসরায়েলি সেনারা শহরটি দখল এবং এর সব বাসিন্দাকে জোরপূর্বক দক্ষিণে সরিয়ে দেওয়ার অভিযানের অংশ হিসেবে এই হামলা চালাচ্ছে।
এদিকে ইসরায়েলি হামলায় শনিবার গাজা সিটির একটি উঁচু ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে। এ নিয়ে দুই দিনে দ্বিতীয়বার এমন হামলা হয়। এর আগে পরিকল্পিত অভিযানে শহরটি দখলের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে সেনারা জনগণকে দক্ষিণে ‘মানবিক অঞ্চলে’ পালিয়ে যাওয়ার জন্য সতর্ক করে।
ইসরায়েল কয়েক সপ্তাহ ধরে এ ভূখণ্ডের সবচেয়ে বড় নগরকেন্দ্রে নতুন আক্রমণের সতর্কতা দিয়ে আসছে। তবে এখনো সময়সূচি জানায়নি। তারা এরই মধ্যে শহরের উপকণ্ঠে অভিযান ও বিমান হামলা জোরদার করেছে।
অন্যদিকে এই পরিকল্পনা বাতিলের আহ্বান জানানো হচ্ছে এবং আশঙ্কা করা হচ্ছে, এটি মানবিক পরিস্থিতিকে আরো ভয়াবহ করে তুলবে।
সেনাবাহিনী শনিবার জানায়, তারা গাজা সিটির একটি উঁচু ভবনে হামলা চালিয়েছে।
দাবি করা হয়, ‘হামাস সন্ত্রাসীরা সেখানে গোয়েন্দা সরঞ্জাম বসিয়েছিল এবং ইসরায়েলি সেনাদের পর্যবেক্ষণের জন্য নজরদারি পোস্ট স্থাপন করেছিল। নাগরিকদের ক্ষতি কমানোর জন্য এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
সেনারা জানিয়েছে, আসন্ন দিনগুলোতে তারা হামাসের ব্যবহৃত বলে মনে হওয়া স্থাপনাগুলো, বিশেষ করে উঁচু ভবনগুলোকে লক্ষ্য করবে।
এসএকে/
 
                              
                           
                              
                           
                         
                              
                          
 
                        
                                                  
                                                  
                                               
                                                  
                                               
                                      
                                         
                                      
                                         
                                      
                                         
                                      
                                         
                               
                               
                              