বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬ নড়াইল-২ এনপিপির চেয়ারম্যানকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ ঢাকাস্থ বাজিতপুর-নিকলী উলামা পরিষদের মতবিনিময়, কর্মসূচি গ্রহণ

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে পুলিশের জন্য ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

আগামী ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশের জন্য অন্তত ৪০ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

শনিবার (৯ আগস্ট) ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথিশালা যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। পরদিন রবিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তার মতে, এসব ডিভাইস ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবে। তিনি বলেন, “আমরা অক্টোবরের মধ্যে ক্যামেরা ক্রয়ের লক্ষ্য নিয়েছি, যাতে পুলিশ কর্মকর্তারা এআইসহ এর মূল বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে যথাযথ প্রশিক্ষণ নিতে পারেন।”

বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে জার্মানি, চীন ও থাইল্যান্ডের তিনটি কোম্পানির সঙ্গে ক্যামেরা সরবরাহের বিষয়ে যোগাযোগ করেছে। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা ও কনস্টেবলরা ডিভাইসগুলো বুকে পরিধান করবেন।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দ্রুত ক্যামেরা কেনা এবং পুলিশ সদস্যদের যথাযথ প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, “সব ভোটকেন্দ্রে শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। খরচ যাই হোক, আমরা চাই এই নির্বাচন দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে স্বাধীন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হোক।”

বৈঠকে আরও জানানো হয়, ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের জন্য একটি বিশেষ ‘নির্বাচন অ্যাপ’ চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। অ্যাপটির মাধ্যমে প্রার্থীদের তথ্য, ভোটকেন্দ্র সম্পর্কিত আপডেট এবং অভিযোগ দাখিলের জন্য ইন্টারঅ্যাক্টিভ সুবিধা পাওয়া যাবে।

এসএকে/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ