বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫ ।। ২৩ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ১৩ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপি কোনো দক্ষিণপন্থি বা উত্তরপন্থি দল নয়: সালাহউদ্দিন আহমদ রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী নির্বাচনের আগে সংস্কার, বিচার ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: খেলাফত মজলিস জিম্মিদের প্রাণহানির আশঙ্কায় গাজা দখলের বিরোধিতা করলেন ইসরায়েলের সেনাপ্রধান সবার আগে ডাকসু নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করল ইসলামী ছাত্র আন্দোলন কানাডায় ইসলামবিদ্বেষ ও ঘৃণাজনিত অপরাধ বেড়েছে ১৮০০ শতাংশ শ্রীমঙ্গলে স্বেচ্ছাসেবীদের সম্মাননা প্রদান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মানবাধিকার কমিশনের চুক্তি বাতিলের দাবিতে খুলনা জেলা প্রশাসকের কাছে জমিয়তের স্মারকলিপি কাশ্মির নিয়ে লেখা ২৫ বই নিষিদ্ধ করল ভারত টাঙ্গাইলে পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গেরিলা প্রশিক্ষণের ঘটনায় দায়ের করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় মেজর (বরখাস্ত) সাদিকুল ইসলামের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সেফাতুল্লাহ এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ রিমান্ডের পক্ষে শুনানি পরিচালনা করেন, আর আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জামিন ও রিমান্ড নামঞ্জুরের আবেদন জানান। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন খারিজ করে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে, ভাটারা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জ্যোতির্ময় মণ্ডল গত ১৩ জুলাই সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় সুমাইয়াসহ মোট ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ৮ জুলাই বসুন্ধরা সংলগ্ন কে বি কনভেনশন সেন্টারে একটি ‘গোপন বৈঠক’ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ এবং অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রায় ৩-৪ শতাধিক ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে সরকারবিরোধী স্লোগান দেওয়া হয় এবং শেখ হাসিনার দেশে প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দেশজুড়ে অস্থিরতা সৃষ্টির পরিকল্পনার অভিযোগ আনা হয়েছে।

এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত মেজর সাদিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই তদন্ত আদালত গঠন করেছে সেনাবাহিনী। অন্যদিকে, তার স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পুলিশের একজন এএসপি হিসেবে পরিচয় প্রচার করা হলে, ২ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তর জানায় যে, "সুমাইয়া জাফরিন নামে পুলিশের কোনো কর্মকর্তা নেই।"

উল্লেখ্য, সন্ত্রাসবিরোধী এই মামলাটি বর্তমানে রাজনৈতিক অঙ্গনে ও নিরাপত্তা মহলে ব্যাপক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

এসএকে/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ