বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫ ।। ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ৭ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস খারুয়া ইউনিয়নের দাওয়াতি মজলিস অনুষ্ঠিত ফ্যাসিবাদ বন্ধে পিআর পদ্ধতির নির্বাচন সর্বোত্তম পন্থা: চরমোনাই পীর দ্রুত গুম-খুনের বিচার ও শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবি খালেদা জিয়ার জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের ৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচি  জুলাই স্মরণে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন-এর দেশব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা মানবিক-ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার সময় এখনই : তারেক রহমান যেকোনো দিন গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে: ট্রাম্প জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদরাসার ইসলাহি মজলিস বৃহস্পতিবার ‘জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করতে না পারা এই সরকারের বড় ব্যর্থতা’ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে নতুন আইন

গাইবান্ধার ফুলছড়ির চর থেকে সন্দেহজনক আট যুবক আটক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

গাইবান্ধা প্রতিনিধি>>

গাইবান্ধার ফুলছড়ির একটি চর থেকে সন্দেহভাজন আট যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আমলযোগ্য কোনো অপরাধ সংঘটিত করার উদ্দেশ্যে তারা নির্জন স্থানে একত্রিত হয়েছিলেন বলে জানিয়েছি পুলিশ। আটককৃত আট যুবকের মধ্যে দুই যুবকের একজনের বাড়ি কুড়িগ্রাম জেলায় এবং আরেকজনের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ে।

সোমবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে বিষয়টি মোবাইল ফোনে নিশ্চিত করেছেন ফুলছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার হাফিজুর রহমান।

এরআগে রোববার দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার এরেন্ডাবাড়ি ইউনিয়নের ইয়াদআলী নদীর ঘাট থেকে তাদেরকে আটক করে ফুলছড়ি থানা পুলিশ।

আটককৃতরা হলেন, গোলাম মওলার ছেলে মাহাবুব হোসেন (১৯), ফুল মিয়ার ছেলে রোকন মিয়া (২৩), মাজেদ ব্যাপারির ছেলে মুসা মিয়া (২২), নজরুল হকের ছেলে ইমরান (২০),  আরিফুল ইসলামের ছেলে গোলাম রব্বানী (২৩), শেখ ফরিদের ছেলে রিফাত রাফি (১৯), সবুর মিয়ার ছেলে শাকিল আহমেদ (২০) ও ফজলুর রহমানের ছেলে মেহেদী হাসান ওরফে ইকবাল (২১)।

তাদের মধ্যে শাকিল আহমেদের বাড়ি কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাট থানার মেডিকেল মোড় এলাকায় এবং মেহেদী হাসান ওরফে ইকবালেরর বাড়ি ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গি থানার ভানোর রুহিমারি গ্রামে। এছাড়া মাহাবুব হোসেন, রোকন মিয়া, মুসা মিয়া, ইমরান, গোলাম রাব্বানী ও রিফাত রহমানের বাড়ি গাইবান্ধার সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায়।

ফুলছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার হাফিজুর রহমান বলেন, আটককৃত যুবককে উপজেলার ইয়াদআলী নদীর ঘাটে একত্রিতভাবে দেখতে পান স্থানীয়রা। বিষয়টি স্থানীয়দের কাছে সন্দেহজনক মনে হলে তারা পুলিশে খবর দেয়। পরে তাদের খবরে ফুলছড়ি থানা পুলিশ তাদেরকে থানায় নেয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাদের কেউই কোনো প্রশ্নেরই সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। তাদের কথাবার্ত সন্দেহজনক ছিলো। ধারণা করা হচ্ছে তারা কোনো একটি আমল যোগ্য অপরাধ সংঘটিত করার উদ্দেশ্য নিয়ে একত্রিত হয়েছিলেন।

ওসি আরও বলেন, আটককৃত যুবকদের কোর্টের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ