মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৫ কার্তিক ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
আবারও ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত স্বাধীন দেশে থেকেও আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম নোয়াখালীতে কোরআন তালিমে হামলার প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল ইসরায়েলকে কঠিন পরিণতির হুঁশিয়ারি ইয়েমেনের  সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানী/ভাতা পুনঃনির্ধারণ: অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন এবার এক টাকা কেজি গরুর গোশত বিক্রির ঘোষণা এমপি প্রার্থীর! ‘দায়সারা গোছের তামাশার নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না’ নভেম্বরের মধ্যে গণভোট আয়োজন করার উদ্যোগ নিন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেল শায়খ আহমাদুল্লাহর আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন সমাজে নৈতিক অবক্ষয় ও তরুণ প্রজন্মের দিকভ্রান্তি

পরকালের ভয়ে কাতর একজন আবেদের কান্না

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুযযাম্মিল হক উমায়ের: হজরত সুফিয়ান রাহিমাহুল্লাহু তায়ালা বলেন, উমাইয়া নামে শাম দেশের একজন লোক ছিলো। তিনি বনি বাবে সাহম নামাক স্থানে নামাজ পড়তেন। নামাজে কান্না করতেন। চোখের অশ্রম্ন বেয়ে বেয়ে দাড়িতে গড়িয়ে পড়তো।

বর্ণনাকারী বলেন, এই অবস্থার খবর জেনে সেই দেশের আমির তাঁর কাছে চিঠি পাঠালো। চিঠিতে তিনি বললেন, আপনি তো অধিক কান্না করে মুসল্লিদের নামাজ নষ্ট করে দিচ্ছেন। আপনার কান্নার উঁচু আওয়াজে মুসল্লিদের নামাজে সমস্যা হয়। যদি আপনি সামান্য কান্না ও আওয়াজ কমিয়ে দিতেন, তাহলে ভালো হতো।

আমিরের এই কথা শুনে তিনি আবার কান্না শুরু করেন। তারপর বললেন, কেয়ামতের দিনের পেরেশানী আমাকে অধিক কান্না করতে উদ্ভুদ্ধ করেছে। আমি চোখের পানির দ্বারা মাঝেমধ্যে সেই দিনের পেরেশানীকে প্রশমিত করি।

হজরত উমাইয়া রাহিমাহুল্লাহু তায়ালা বলতেন, আল্লাহ তায়ালার আনুগত্য বান্দার চেয়ে বেশি সৌভাগ্যশীল আর কেউ হতে পারে না।

শোনে রাখো! কল্যাণ ও সফলতা একমাত্র আল্লাহ তায়ালার আনুগত্য করার মধ্যেই নিহিত।
শোনে রাখো! আল্লাহ তায়ালার আনুগত্যশীল বান্দাগণই হলেন, দুনিয়া ও পরকালের প্রকৃত বাদশা।
বর্ণনাকারী বলেন, তিনি তাওয়াফ করার সময় এককোণ ধরে কান্না করতেন। কান্না করেই চলতেন। অনেক সময় কান্নার একপর্যায়ে তিনি বেহুশ হয়ে পড়তেন।

সূত্র: আর-রিক্কাতু ওয়াল বুকা

-এসআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ