বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২১ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
সৌদিতে সভা-সমাবেশ নিয়ে কঠোর সতর্কতা বাংলাদেশ দূতাবাসের ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রত্যয় জোহরান মামদানির প্রধান উপদেষ্টার কাছে জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলের স্মারকলিপি দেবে আজ প্রথম মুসলিম দেশ হিসেবে তামাক নিষিদ্ধের ঘোষণা দিল মালদ্বীপ 'বাঙ্গরাবাজার থানা’ উপজেলা হলে খুলে যাবে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার হজ চুক্তি সই করতে সৌদি আরব যাচ্ছেন ধর্ম উপদেষ্টা জোটে ভোট কাটে রাজনীতির ঠোঁট ভারতের প্রেসক্রিপশনে আন্দোলন সফল হতে দেবে না জনগণ: মাওলানা ইউসুফী ‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি স্কুল-কলেজে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের চেষ্টা করব’ বিএনপি-জামায়াতের বাইরে নতুন রাজনৈতিক জোটের উদ্যোগ এনসিপির

সৌর বিদ্যুৎ নিয়ে নতুন পরিকল্পনা তুরস্কের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ৭ হাজার ১৫৪ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন সৌর বিদ্যুৎ নিয়ে তুরস্ক বিশ্বে ১৩তম অবস্থানে রয়েছে। প্রতি বছর সৌর বিদ্যুতের সক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার।

এ বছর তুরস্কের সর্ববৃহৎ কারাপিনার সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রথম ধাপের কাজ শেষ হয়েছে। এই সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে তুরস্ক ২৭১ ম্যাগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন বিদ্যুৎ পাবে।

প্রকল্পের ৩০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এই সম্পূর্ণ এলাকা সৌর বিদ্যুৎ দিয়ে পরিপূর্ণ হবে। এর মাধ্যমে জীবাশ্ম জ্বালানীর ব্যবহারও বন্ধ হবে। এটা কোনিয়া এলাকার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

কারাপনার সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ২০২২ সালে এই প্রকল্পের সম্পূর্ণ কাজ শেষ হবে। তবে এই কেন্দ্রে ইতোমধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে।

এই প্রকল্পের ‘তত্ত্বাবধায়ন ও ডাটা অধিগ্রহণ’ কেন্দ্র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তুরস্কের শক্তি এবং প্রাকৃতিক সম্পদ মন্ত্রী ফাতিহ দোনমেজ এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, তুরস্কের এই প্রকল্প দেশের ভেতর এবং বাইরের কোম্পানির মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি করে। এটা তুরস্ককে নবায়নযোগ্য শক্তিতে আরও উৎসাহিত করবে।

তুরস্কের এ মন্ত্রী বলেন, নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সৌর  বিদ্যুতের তত্ত্বাবধায়ন ও ডাটা অধিগ্রহণ কেন্দ্র স্থাপন (এসসিএডিএ) তুরস্কের শক্তি প্রযুক্তির মাইলফলক। এই কেন্দ্র থেকেই সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা এবং নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

অনুষ্ঠানে শিল্প এবং প্রযুক্তি মন্ত্রী মুস্তফা ভরাঙ্ক বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে তুরস্কের মরুভূমি এলাকাও অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারবে।

তুরস্কের পরিবেশ এবং নগর পরিকল্পনা মন্ত্রী মুরাত কুরুম বলেন, সম্পূর্ণ প্রকল্প আগামী ২০২২ সালের মধ্যে শেষ হবে। তুরস্কের এই প্রকল্প অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখবে।

এনটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ