বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২১ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশােদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ ধূমপায়ীরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক হতে পারবেন না ইসরায়েলের অস্ত্রের চালান আটক বেলজিয়ামের হাতে যমুনায় জামায়াতসহ ইসলামি ৮ দলের প্রতিনিধিরা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের আগুন নিয়ন্ত্রণে নির্বাচন সুষ্ঠ করতে জুলাই সনদের বাস্তবায়নসহ ৮ সুপারিশ লিবিয়ায় বাংলাদেশীকে অপহরণ করে ২০ লক্ষ টাকা আদায়, মানব পাচারকারী গ্রেপ্তার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় জামিন পেল লতিফ সিদ্দিকী মাধবপুর রাজনগরে ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

কক্সবাজার সৈকতে সব অবৈধ স্থাপনা ভেঙে ফেলার নির্দেশ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে লাবনী পয়েন্ট থেকে কলাতলী পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটার এলাকায় হোটেল-মোটেলসহ অবৈধ সব স্থাপনা ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বের) সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক রায়ে এ আদেশ দেয়া হয়। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

রায়ে আদালত বলেছেন, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য সমুদ্র তীরের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় সরকারকে নীতিমালা তৈরি করতে হবে। একইসঙ্গে নতুন করে কাউকে সমুদ্র তীরে লিজ না দেয়া হয় সে বিষয়ে সরকারকে নজর রাখতে হবে।

অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, এ রায় একটি মাইলফলক, অবশ্যই তা বাস্তবায়ন করা হবে। এ রায় মানা না হলে, সরকার আদালত অবমাননার মামলা করবে।

তবে আদালতের এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে হোটেল মালিকদের আইনজীবী ব্যারিস্টার ইমরানুল কবীর বলছেন, এতে পর্যটক কমে যাবে কক্সবাজারে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে কক্সবাজারের পর্যটন।

১৯৯৯ সালে সৈকতের লাবনী-কলাতলী পর্যন্ত এলাকা প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন হিসেবে ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে সরকার। সেই গেজেট অমান্য করে লিজ দেয়ায় সর্বোচ্চ আদালত এ রায় দিয়েছেন। কিন্তু সেই গেজেটকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ওই এলাকায় গড়ে তোলা হয় একের পর এক স্থাপনা।

-এএ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ