বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫ ।। ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৩ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে: জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ‘ফাতাওয়ায়ে দারুল উলুম দেওবন্দ’ কীভাবে সংকলিত হয়, কেন গুরুত্বপূর্ণ সৌদি পৌঁছেছেন সাড়ে ৯ হাজার হজযাত্রী ‘আমরা প্রস্তুত, পরীক্ষা নিও না’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর উপন্যাসে মুসলমানদের গৌরবোজ্জ্বল অতীত তুলে ধরেন তিনি দারুল উলূম রামপুরার কেনা জায়গা দখলের পাঁয়তারা, নির্মাণকাজে বাধা ইসলামবিরোধী নারী কমিশন নিয়ে আলোচনা করতে খতিবদের প্রতি হেফাজতের আহ্বান মে দিবসের গান, কবি মুনীরুল ইসলাম দুদকের রেকর্ড সাফল্য: ৮ মাসে ১৩ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ নারী সংস্কার কমিশন: বায়তুল মোকাররমের মিম্বর থেকে

সেহরি খাওয়ার বিধান কী?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুফতি আবদুল্লাহ তামিম

সেহরি খাওয়ার মধ্যে বরকত রয়েছে। রোজা পালনে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। হাদিসে এসেছে, «السُّحُورُ أَكْلَةٌ بَرَكَةٌ فَلاَ تَدَعُوهُ ، وَلَوْ أَنْ يَجْرَعَ أَحَدُكُمْ جَرْعَةً مِنْ مَاءٍ ، فَإِنَّ اللَّهَ وَمَلاَئِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى الْمُتَسَحِّرِينَ» ‘সেহরি হল বরকতময় খাবার। তাই কখনো সেহরি খাওয়া বাদ দিয়ো না।

এক ঢোক পানি পান করে হলেও সেহরি খেয়ে নাও। কেননা সেহরির খাবার গ্রহণকারীকে আল্লাহ তা‘আলা ও তাঁর ফেরেশতারা স্মরণ করে থাকেন (মুসনাদ আহমাদ:১১১০১)

সাহরি আরবি শব্দ যা ‘সাহর’ শব্দ থেকে উদ্ভুত। এর অর্থ রাতের শেষাংশ, শেষ তৃতীয়াংশ বা ভোর রাত। পরিভাষায় রোজা পালনার্থে মুমিন বান্দা শেষ রাতে ফজরের পূর্বে যে খাবার গ্রহণ করে থাকেন, তাকে সাহরি বলা হয়।

রোজা রাখার নিমিত্তে এ খাবার গ্রহণ করা সুন্নাত। রাসূলুল্লাহ সা. সদা-সর্বদা রোজার উদ্দেশ্যে সাহরি খেয়েছেন এবং তাঁর প্রিয় উম্মতকে তা গ্রহণ করতে উৎসাহিত করেছেন। হাদিসে রয়েছে, নবি সা. বলেন, ‘আমাদের ও ইহুদী-নাসারাদের রোজার পার্থক্য হলো সাহরি খাওয়া।’ (মুসলিম:২৬০৪)

সাহরি যথাসম্ভব দেরী করে খাওয়া অর্থাৎ- সুবহে সাদেকের কাছাকাছি সময়ে খাওয়া মুস্তাহাব। তবে এতো দেরী করে সাহরী খাওয়া মাকরূহ যাতে সুবহে সাদেক হয়ে যাওয়া আশংকা হয়। (ফাতওয়াযে আলমগীরী)

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ