শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ১১ পৌষ ১৪৩২ ।। ৬ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসলামপন্থীদের ‘একবাক্স নীতি’ কি মুখ থুবড়ে পড়ছে? শহীদ হাদির আদর্শ সামনে রেখে মিশরে 'আজহার আফকার'র যাত্রা আবারও বাংলাদেশি সন্দেহে ভারতে মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যা তারেক রহমানের দেশে ফেরা গণতান্ত্রিক সংগ্রামের এক গুরুত্বপূর্ণ অর্জন: হাসনাত ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা ইসলামী আন্দোলনের এভারকেয়ার থেকে গুলশানের বাসার উদ্দেশে তারেক রহমান সাহিত্য সভায় বিশেষ সম্মাননা পেলেন কবি ও লেখক মোহাম্মদ কুতুবউদ্দিন মহানবী (সা.)-এর ন্যায়পরায়ণতার আলোকে দেশ পরিচালনা করবো: তারেক রহমান ১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে যা বললেন পীর সাহেব চরমোনাই

মৃত্যুঝুঁকি থাকলেও পাহাড় ছাড়তে নারাজ বাসিন্দারা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: মৃত্যুঝুঁকি থাকলেও পাহাড় ছাড়তে নারাজ পাহাড়ের বাসিন্দারা।

অনেকটা জোর করেই তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠাচ্ছে প্রশাসন। পাহাড়ে বসবাসকারীদের দাবি, আশ্রয়কেন্দ্র নয়, স্থায়ী পুনর্বাসন করতে হবে তাদের।

জেলা প্রশাসনের হিসেবে, বান্দরবানের বিভিন্ন পাহাড়ে ঝুঁকি নিয়ে বাস করছে ২ হাজারেরও বেশি মানুষ, যা বাস্তবে ৫ হাজারেরও বেশি বলে দাবি স্থানীয়দের।

রাঙামাটিতে এ সংখ্যা ১৫ হাজারেরও বেশি। খাগড়াছড়িতে প্রায় ৫ হাজার। প্রতিবছরই ভারী বৃষ্টি হলে পাহাড়ের বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে নির্দেশ দেয় প্রশাসন।

কখনো কখনো অভিযান চালিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হয় অনেককে। তবে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেই আবার ফিরে যায় পাহাড়ে।

স্থায়ী পুনর্বাসনের দাবি উঠলেও, প্রশাসন বলছে বাসযোগ্য জমি না পাওয়ায় পুনর্বাসন সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে শুধু সচেতন করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে কার্যক্রম। তবে এবছর আরো কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।

পাহাড় ধসে চলতি বছর এ পর্যন্ত বান্দরবানে মারা গেছেন আট জন আর রাঙামাটিতে ১১ জন। গত বছর ১৩ জুন রাঙামাটিতে মারা যায় ১শ ২০ জন।

দাওরায়ে হাদিসের (মাস্টার্স) ফলাফল প্রকাশ আজ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ