বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫ ।। ১১ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ২৯ জিলহজ ১৪৪৬

শিরোনাম :
সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর আস্থা’ ও ‘বিসমিল্লাহ’ সংযোজনের দাবি জামায়াতের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: তেহরান প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর করার পক্ষে বিএনপি, তবে... বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাচনে সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল তেহরান থেকে দে‌শের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন ২৮ বাংলাদেশি ২৭ জুন ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, সফল করার আহ্বান  ইবনে শাইখুল হাদিসের সঙ্গে ছাত্র মজলিস ঢাবি শাখা নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ লন্ডনে খেলাফত মজলিসের দাওয়াতি মাহফিল সারা বিশ্বে একই দিনে রোজা-ঈদ নিয়ে বাহাসে হক্কানি আলেমদের বিজয় ১৯ জুলাই ঢাকায় জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ

সরকারি চাকরি না পেয়ে হতাশায় ঢাবি ছাত্রের আত্মহত্যা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ করেন। এরপর দীর্ঘদিন সরকারি চাকরির জন্য চেষ্টা করেন, ফল মেলেনি। ২০১৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমে সান্ধ্যকালীন মাস্টার্স কোর্সে ভর্তি হন। চলতে থাকে বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অংশগ্রহণ, আশা অনুযায়ী কিছুই পাননি।

পরীক্ষা দিতে দিতে ‘ক্লান্ত’ হয়ে গেলেও কোনো ‘সুখবর’ না আসায় হতাশা বাসা বাঁধে বুকের ভেতর। আর এ হশাতা থেকেই  বেছে নিলেন ‘আত্মহত্যার’ পথ।

আত্মহত্যা করীর নাম তানভীর রহমান। শনিবার (৩১ মার্চ) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ ভবনের নিচ থেকে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ভাষ্যমতে, ভবনের নবম তলার বারান্দা থেকে নিচে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেন তানভীর। তার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলায়, বাবা মুক্তিযোদ্ধা ফসিউর রহমান। ঢাকায় থাকতেন খালা মেহেরুন্নেসার বাসায়। সবশেষ চাকরি করতেন উত্তরায় একটি বায়িং হাউজে।

একমাত্র পুত্রসন্তানের এমন মৃত্যুতে পাগলপ্রায় ফসিউর রহমান বলেন, ‘হতাশা থেকে এমন কাজ করবে ছেলে, জীবনেও কল্পনা করতে পারিনি। মারা যাওয়ার দেড় মাস আগে একবার তানভীর বাড়িতে এসেছিল। কয়েকদিন বাড়িতে থেকে যাওয়ার সময় তার মায়ের পায়ে ধরে সালাম করেছিল। বলেছিল মা তোমাকে সালাম করে যাই। আর কোনোদিন দেখা না হতে পারে।’


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ