শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫ ।। ১৫ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল শেষে কারাগারে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ১২ নেতাকর্মী ‘যথেষ্ট সফলতা আছে, তবে ১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না’ ব্যাংকগুলোতে ক্যাশ নেই, চরম ভোগান্তিতে গাজার মানুষ বাধ্যতামূলক সেনা নিয়োগের বিরুদ্ধে ইসরাইলে ব্যাপক বিক্ষোভ শ্রমিকবান্ধব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামী শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : মাওঃ আব্দুল আউয়াল দেশের সর্ববৃহৎ সিরাত প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত ‘যারা ভোটের জন্য বেহেশতের টিকিটের কথা বলে বেড়ায় তাদের থেকে সাবধান’ ঝটিকা মিছিল করতে গিয়ে গ্রেপ্তার আ.লীগের তিন হাজার নেতাকর্মী ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে মহাসড়কে নামাজ আদায় নভেম্বর থেকে নতুন পোশাক পাচ্ছে মহানগর পুলিশ

পাকিস্তানে চালু হচ্ছে ‘হিন্দু বিবাহ আইন’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

marrigeআওয়ার ইসলাম: স্বাধীনতার ৭০ বছর পর অবশেষে স্বস্তি পাচ্ছেন পাকিস্তানে বসবাসরত হিন্দু নারীরা। পাকিস্তানে আইনে পরিণত হচ্ছে হিন্দু ম্যারেজ বিল ২০১৬। পাকিস্তান ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে ইতোমধ্যেই বিলটি পাস হয়েছে। এবার পাক সিনেটে বিলটি পাশ হয়ে গেলেই সেটি আইনে পরিণত হবে বলে জানা গিয়েছে।

পাক ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সংখ্যালঘু সদস্য রমেশ কুমার জানিয়েছেন, "এই বিল পাকিস্তানে বসবাসকারী হিন্দুদের জন্য নতুন বছরের উপহার। "

জানা গেছে, বর্তমানে পাকিস্তানে বসবাসকারী হিন্দুরা দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১.৬ শতাংশ। দেশভাগের পর থেকে পাকিস্তানে হিন্দুদের জন্য আলাদা কোনও বৈবাহিক আইন ছিল না। তারা তাদের বিয়ে সরকারের খাতায় নথিভুক্ত করতে পারতেন না। ফলে বহু ক্ষেত্রে প্রবল অসুবিধার সম্মুখীন হতে হত তাদের। বিলটি আইনে পরিণত হলে একমাত্র সিন্ধ প্রদেশ ছাড়া গোটা দেশেই তা চালু হবে। কারণ সিন্ধ গতবছর পৃথক একটি বিল পাশ করিয়েছে।

বিলটি পাশ হয়ে গেলে পাকিস্তানের হিন্দুরা একটি নিজস্ব পারিবারিক আইন পাবেন। এর ফলে পাক হিন্দুরা তাদের বিয়ে নথিভুক্ত করতে পারবেন। এতদিন সেই অধিকার ছিল না। এবার বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য তারা আদালতেও ‌যেতে পারবেন।

বিবাহ নথিভুক্ত করলে পাওয়া ‌যাবে একটি সার্টিফিকেট। নিকাহনামার সমান ম‌র্যাদা পাবে এটি। এই আইনে হিন্দু বিধবাদের পুনর্বিবাহের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে স্বামীর মৃত্যুর পর অপেক্ষা করতে হবে ৬ মাস।

ডিএস


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ