সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ৭ পৌষ ১৪৩২ ।। ২ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে ইনকিলাব মঞ্চের বিক্ষোভ বিকালে রিমান্ডে নেওয়ার সময় কারাগারের গেটে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু যেকোনো মূল্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার নির্দেশ ঢাকা-৮ আসনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস প্রার্থী ফয়সালের মনোনয়ন সংগ্রহ শহীদ ওসমান হাদির নামে রাখা হলো যমজ সন্তানের নাম উঠানে বাবার লাশ, সম্পত্তি ভাগাভাগির সালিশে ব্যস্ত ৮ সন্তান রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে অপরাধীরা যেন পাশের দেশে আশ্রয় না পায় প্ল্যাটফর্ম থেকে তরুণীকে ট্রেনে তুলে নিয়ে ধর্ষণ, ভারতীয় সেনাসদস্য গ্রেপ্তার নীরবে মদের বিক্রি বাড়াচ্ছে সৌদি আরব গ্রিস উপকূলে নৌকা থেকে ৪৩৭ জন বাংলাদেশি অভিবাসী উদ্ধার

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বেশ কিছু পণ্য আমদানি বন্ধ করেছে ভারত। শনিবার (১৭ মে) সেই তালিকা দিয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার।

কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা বৈদেশিক বাণিজ্য দফতর (ডিজিএফটি) জানিয়েছে, বন্দর দিয়ে বাংলাদেশি রেডিমেড পোশাক, খাবার ভারতে আমদানি করা যাবে না। তবে ভারত হয়ে নেপাল বা ভুটানের মতো দেশে ওই সব পণ্য যাওয়ার ব্যাপারে কোনো নিষেধাজ্ঞা থাকছে না।

ডিজিএফটির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের কিছু নির্দিষ্ট পণ্য ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে আসায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।

এরপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ থেকে কোনো তৈরি পোশাক ভারতের কোনো স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। শুধুমাত্র নহভা শেভা এবং কলকাতা সমুদ্র বন্দর দিয়ে বাংলাদেশি তৈরি পোশাক ভারতে আসতে পারবে।

এতে আরও বলা হয়, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা এবং মিজোরামের কোনও শুল্ক পয়েন্টে— পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা এবং ফুলবাড়ি শুল্ক পয়েন্ট দিয়ে ফল, ফলের স্বাদযুক্ত পানীয়, কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার, তুলার বর্জ্য, প্লাস্টিকের পণ্য (পণ্য তৈরির জন্য নির্দিষ্ট উপকরণ ব্যতীত) এবং কাঠের আসবাবপত্র আমদানি করা যাবে না।

তবে স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের মাছ, এলপিজি, ভোজ্যতেল এবং চূর্ণ পাথরের ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না।

আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে বলা হয়, গত মাসেই বাংলাদেশ তৃতীয় দেশে পণ্য রপ্তানির জন্য বাংলাদেশকে ‘ট্রান্সশিপমেন্ট’ সুবিধা দেয়া বন্ধ করে দিয়েছে ভারত। অর্থাৎ, ভারতের শুল্ককেন্দ্র ব্যবহার করে তৃতীয় কোনো দেশে পণ্য রপ্তানি করতে পারছে না বাংলাদেশ।

সেই সময় ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিলো, বাংলাদেশকে ওই সুবিধা দেয়ার ফলে ভারতীয় রপ্তানিনিকারক সংস্থাগুলোর সমস্যা হচ্ছে। সেই কারণেই বাংলাদেশকে ওই সুবিধা দেয়া বন্ধ করা হয়েছে। তবে সেই বারও নেপাল এবং ভুটানের ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছিলো।

এনএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ