বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ১০ পৌষ ১৪৩২ ।। ৫ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসলামপন্থীদের ‘একবাক্স নীতি’ কি মুখ থুবড়ে পড়ছে? শহীদ হাদির আদর্শ সামনে রেখে মিশরে 'আজহার আফকার'র যাত্রা আবারও বাংলাদেশি সন্দেহে ভারতে মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যা তারেক রহমানের দেশে ফেরা গণতান্ত্রিক সংগ্রামের এক গুরুত্বপূর্ণ অর্জন: হাসনাত ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা ইসলামী আন্দোলনের এভারকেয়ার থেকে গুলশানের বাসার উদ্দেশে তারেক রহমান সাহিত্য সভায় বিশেষ সম্মাননা পেলেন কবি ও লেখক মোহাম্মদ কুতুবউদ্দিন মহানবী (সা.)-এর ন্যায়পরায়ণতার আলোকে দেশ পরিচালনা করবো: তারেক রহমান ১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে যা বললেন পীর সাহেব চরমোনাই

বাংলাদেশের জনগণ ব্র্যাকের প্রত্যেকটা ইট খুলে ফেলবে: বিক্ষোভ সমাবেশে ইসলামী আন্দোলন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

বাংলাদেশের জনগণ ব্র্যাকের প্রত্যেকটা ইট খুলে ফেলবে বলে হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুফতি মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।

শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর পাদদেশে  ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার জেরে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক আসিফ মাহতাবকে চাকরিচ্যুতির ঘটনায় এমন ক্ষোভ প্রকাশ করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।

‘বিতর্কিত শিক্ষা কারিকুলাম পরিবর্তন ও ট্রান্সজেন্ডারকে প্রোমোট’ করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা। মিছিলের আগে এই সমাবেশের আয়োজন কর হয়।

সমাবেশে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘ব্র্যাক তুমি একটা এনজিও বাংলাদেশের মানুষের পয়সা দিয়া এর (সমকামিতার) বিরোধিতা করার জন্য চাকরিচ্যুত করবা? সেটা হবে না। যদি আসিফ স্যারকে ব্র্যাক থেকে চাকরিচ্যুত করা হয়, তবে আমরা ব্র্যাকের গেটে অবস্থান করব। আপনারা করবেন কি না আমি জানি না, তবে আমি করব। দেখব কীভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়। এরপরও যদি ব্র্যাক আমাদের কথা মানতে বাধ্য না হয়, বাংলাদেশের জনগণ ব্র্যাকের প্রত্যেকটা  ইট খুলে ফেলবে। শুনলাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির শিক্ষক সরোয়ারকেও নাকি চাকরিচ্যুত করার চক্রান্ত করা হচ্ছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।'

বর্তমান শিক্ষামন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত শিক্ষা কারিকুলামের মধ্যে মুসলিমের ইতিহাস ছিল। আবু বকর (রা) এর ইতিহাস ছিল ওমরের ইতিহাস ছিল। ড. শহিদুল্লাহর হাজারও গল্প ছিল। কিন্তু এগুলোকে আজ বিলীন করা হচ্ছে। ওরা (ভারত) জানে কাঁটাতারের বেড়াই বড় সীমান্ত নয়, এদেশের বড় সীমান্ত হলো মুসলমান। যদি এদেশের মুসলমানকে নষ্ট করা যায়, তাহলে কাঁটাতারে বেড়া থাকবে না। এপার বাংলা ওপার বাংলা এক হয়ে যাবে।’

এইচএএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ