সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫ ।। ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
আগুন-ককটেল হামলাকারীকে গুলির নির্দেশ ডিএমপি কমিশনারের রূপসায় হাতপাখার গণসংযোগে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করতে দেওয়া হবে না : নেতানিয়াহু বিশ্ব অপরিণত নবজাতক দিবস ২০২৫: জীবন রক্ষায় সচেতনতার নতুন অঙ্গীকার মাওলানা ফজলুর রহমানের সিলেট আগমন উপলক্ষে ইস্তেকবাল প্রস্তুতি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বাস–ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ৪ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ইসিকে ইসলামী আন্দোলনের ১২টি প্রস্তাবনা অপরাধ কমাতে প্রয়োজন সঠিক ধর্মীয় শিক্ষা: ড. এম এ কাইয়ুম জমিয়তের সুধী সমাবেশ মঙ্গলবার, প্রধান অতিথি মাওলানা ফজলুর রহমান মারকাযু দিরাসাতিল ইকতিসাদিল ইসলামী পরিদর্শনে মুফতি তাকী উসমানীর সাহেবজাদা

নবীজির রওজায় শিশুদের ছবি, নেটিজেনদের উচ্ছ্বাস

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
রাসুলুল্লাহ সা.-এর রওজার সামনে শিক্ষার্থীরা, ছবি: সংগৃহীত

নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মসজিদে নববিতে শিশুরা মসজিদে আসত, খেলত এবং আনন্দ করত। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের কখনো বাধা দেননি, তাদের ধমকও দেননি; বরং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে তাদের মধুর স্মৃতি রয়েছে।

অথচ আমাদের সমাজের কেউ কেউ মসজিদে শিশুদের আগমন বা তাদের উপস্থিতিকে ভিন্ন চোখে দেখে। কেউ কেউ ভালো চোখে দেখলেও অনেকে বিষয়টিকে নেতিবাচকভাবে দেখে থাকে। তবে নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করলে ভিন্ন ফলাফল সামনে আসে।

সম্প্রতি ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ নামের এক ফেসবুক পেইজে দ্য মোস্ট লাক্সারিয়াস স্কুল ট্রিপ! (সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্কুল সফর) শিরোনামে কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছে।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একদল স্কুল শিক্ষার্থী হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রওজা জিয়ারত ও রিয়াজুল জান্নাতে নামাজ আদায় করছে। হাজার হাজার মানুষ ছবিটি শেয়ার করেছেন ও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তবে ছবিটি মদিনার কোন স্কুলের বা কবে তারা মসজিদে নববিতে এসেছিলেন, সে সম্পর্কে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারীরা শিক্ষার্থীদের সৌভাগ্যবান উল্লেখ করে তাদের জন্য দোয়া করেছেন। অনেকেই বলছেন, ‘আহ! আমি যদি ওই দলের ছাত্র হিসেবে থাকতাম।’

একজন লিখেছেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মসজিদমুখী করে গড়ে তোলা, তাদের অন্তরে রাসুলের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করে- এমন কাজ করা প্রত্যেক অভিভাবকের একান্ত দায়িত্ব। এমন শিক্ষা সফর সত্যিই আকর্ষণীয়।’

অনেকের মতে, ‘এটা সত্যিই আশীর্বাদ ভ্রমণ! একদিন এই শিশুরা বুঝতে পারবে, এই অভিজ্ঞতাটি কতটা মূল্যবান ছিল!’

হাআমা/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ