শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের সভাপতি নাসির উদ্দিন এডভোকেট এর ইন্তেকাল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস কুলঞ্জ ইউনিয়ন শাখা কমিটি গঠন সম্পন্ন ইসলামী ব্যাংকের ডিমিনিশিং মুশারাকার মাধ্যমে বাড়ি ক্রয় করা বৈধ হবে কি? শেষ হলো ইফার পক্ষকালব্যাপী সিরাতুন্নবী (সা.) অনুষ্ঠানমালা সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় প্রাণ গেল ৭৫ জনের রপ্তানি সত্ত্বেও ভারতে পাচার হচ্ছে চাঁদপুরের ইলিশ দেশের মানুষ আর পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে চায় না: পীর সাহেব চরমোনাই বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন 

আবারো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন লতিফ সিদ্দিকী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে জয়ী হয়েছেন প্রবীণ রাজনীতিক আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ৭০ হাজার ৯৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী মোজাহারুল ইসলাম তালুকদার পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৭৫ ভোট।

লতিফ সিদ্দিকীর ভাই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (বীর উত্তম) টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসনে পরাজিত হয়েছেন। তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের সঙ্গে। অনুপম শাহজাহান ৯৬ হাজার ৪০১ ভোট পেয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাদের সিদ্দিকী গামছা প্রতীকে পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৫০১ ভোট।

লতিফ সিদ্দিকী ও কাদের সিদ্দিকীর অপর ভাই মুরাদ সিদ্দিকী টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে পরাজিত হয়েছেন। এ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন ৭২ হাজার ২৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম নৌকার প্রার্থী মামুন অর রশিদ পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৮৬৭ ভোট।

আবদুল লতিফ সিদ্দিকী টাঙ্গাইল-৪ আসনে এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। তিনি ট্রাক প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

লতিফ সিদ্দিকী এই আসন থেকে এর আগে পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তার স্ত্রী লায়লা সিদ্দিকী ১৯৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। লতিফ সিদ্দিকী এর আগে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে একটি সভায় হজ ও তাবলিগ জামাত সম্পর্কে কটূক্তিমুলক মন্তব্য করায় তাকে দল থেকে বহিষ্কার এবং মন্ত্রিসভা থেকে অপসারণ করা হয়।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ