রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টিকারী বক্তব্য থেকে বিরত থাকা উচিত গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, সড়কে জুমা আদায় হেফাজতের চার রাহবার সিরাতে মুস্তাকিমের পথ প্রদর্শক ছিলেন: হেফাজত আমির শ্রীমঙ্গলে খেলাফত মজলিসের সিরাতুন্নবী (সা.) সম্মেলন ‘পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির বিকল্প নেই’ ডাকসু-জাকসুর প্রভাব জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে, আশা জামায়াত আমিরের

ছেলেদের আরও মনোযোগী হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: ২০২২ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের অভিনন্দন জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেছেন, যারা পাস করতে পারেনি, তারা যেন মন খারাপ না করে। সামনে ভালো করার জন্য নতুন করে যেন উদ্যোগ নেয়। আমাদের ছেলে-মেয়েরা কেন ফেল করবে?

শেখ হাসিনা বলেন, আমি দেখলাম পাসের হারে মেয়েদের সংখ্যা বেশি। তার মানে, ছেলেদের পড়াশোনায় আরও মনোযোগী হওয়া দরকার।

আজ বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চামেলী হলে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও পরিসংখ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই। এর প্রধান হাতিয়ার শিক্ষিত জনগোষ্ঠী। শিক্ষাকে আমরা সবসময় গুরুত্ব দিয়ে থাকি। আমাদের উদ্যোগের ফলে শিক্ষার হার বেড়েছে। বহুমুখী শিক্ষাব্যবস্থা করেছি। যুগোপযোগী শিক্ষা বা বিষয়ভিত্তিক শিক্ষার উদ্যোগ দিয়েছি। অনেকগুলো কৃষি ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি।

তিনি বলেন, আমরা নিয়ম করেছিলাম, ফলাফল ৬০ দিনের মধ্যে দিতে হবে। এবার আপনারা ৬০ দিনের আগেই দিয়েছেন। তাই সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

তিনি বলেন, জাতির জনক সোনার বাংলা গড়ার জন্য সোনার মানুষ চেয়েছেন। আজকের ছেলে-মেয়েরাই তো সোনার মানুষ।

আমরা গবেষণায় গুরুত্ব দিচ্ছি। বিজ্ঞান, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে গবেষণা হচ্ছে। কৃষির গবেষণায় খুব ফল পাচ্ছি। গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্ভাবন হয়। সব সেক্টরকে গবেষণায় এগিয়ে আসতে হবে। বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তিতে বেশি উদ্যোগ নেওয়া উচিত।

মাদরাসা শিক্ষাকে আরও বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। তাদের ভোকেশনাল ট্রেনিং নিতে আরও সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। কর্মসংস্থান তৈরি হবে।

-এসআর

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ