বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে হাতপাখার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: পীর সাহেব চরমোনাই ‘মানুষ জানতে চায় ক্ষমতায় গেলে রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের জন্য কী করবে’ খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাজারবাগে পুলিশ কর্মকর্তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পদত্যাগের পর আসিফ-মাহফুজকে যে পরামর্শ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা কারওয়ান বাজারে মুঠোফোন ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ওলামায় কেরামের বিকল্প নেই: শায়খে চরমোনাই গোপালগঞ্জে পুলিশ সুপারের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ পদত্যাগ করেছেন দুই উপদেষ্টা তফসিল: বিটিভি ও বেতারে রেকর্ড হলো সিইসির ভাষণ

মক্কার ঐতিহাসিক মসজিদে আয়েশা বা মসজিদে তানঈম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ তামিম।।

উম্মুল মুমিনিন হজরত আয়েশা রা. এখান থেকে উমরার ইহরাম বেঁধে উমরা করেছিলেন। পরে সেখানে একটি বিশাল মসজিদ গড়ে উঠে। মসজিদটি ইসলামি শিল্পনৈপুণ্যের এক অনুপম নিদর্শন। এজন্য এটিকে মসজিদে আয়েশা রা. বলা হয়।

মসজিদে তানঈম পবিত্র কাবা থেকে পাঁচ মাইল দূরে আল-হিল অঞ্চলে মসজিদ ও তনিম একটি মসজিদ, এটি মক্কার নিকটে তনিমে, এটি হারামের সীমানা, সুতরাং হজযাত্রীরা ইহরাম বাধতে পারেন। এটি মিকাত নয় তাই এখানে ইহরাম পরা বাধ্যতামূলক নয়।

বিদায় হজের সময় হজরত রাসূলুল্লাহ সা. উম্মুল মুমিনিন হজরত আয়েশা (রা.)কে তার ভাই হজরত আবদুর রহমান (রা.)-এর সঙ্গে হারামের বাইরে এখান থেকে ওমরার ইহরাম বাঁধার জন্য পাঠিয়েছিলেন।

এটি বেশ বড় মসজিদ যা গোছল, অজু ও পরিবর্তনের সুবিধাসমূহ, জন্য এবং যারা নিয়মিত নামাজ পড়তে আসে তাদের জন্য।

মক্কা থেকে এখানে আসতে বাস ভাড়া ২ রিয়াল, আর ট্যাক্সি ভাড়া ৫ রিয়াল। সারাক্ষণ নফল ওমরার ইহরামের জন্য আসা হাজিদের ভিড় থাকে। বিশাল এই মসজিদের দু’টি মিনার ও একটি গম্বুজ অনেক দূর থেকে দেখা যায়। মসজিদটি খেজুর গাছ দ্বারা পরিবেষ্টিত।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ