রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
সিলেট মহানগরীর ২০নং ওয়ার্ড যুব জমিয়তের আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে আজ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য খেলাফত মজলিস বানিয়াচং উপজেলা শাখার ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন ‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ‘ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি করে এমন বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন’ গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই

হার্ট এটাকের কয়েকটি কারণ; এটাক হলে করণীয়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে হার্ট বা হৃদপিণ্ড। হার্ট আমাদের শরীরে অনরবত রক্ত সরবরাহ করে। রক্তের মাধমে পুষ্টি পেয়ে বেঁচে থাকে আমাদের শরীরের কোষগুলো। হার্ট পুষ্টি পায় করোনারি আর্টারি নামে ছোট দুটি ধমনী থেকে। কোন কারণে এ ধমনী দুটি যদি ব্লক হয়ে যায়। তাহলে যে এলাকা ওই ধমনীর পুষ্টিতে চলে সে জায়গা কাজ করে না। ফলে হার্ট এটাক হয়।

যেসব কারণে হার্ট এটাক হয়- 

ধূমপান: হৃদরোগ হওয়ার পেছনে ধূমপানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে ব্যক্তি নিয়মিত ধূমপান করে থাকেন তার হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করার ঝুঁকি থাকে।

উচ্চ রক্তচাপ: উচ্চ রক্তচাপ করোনারি হৃদরোগের একটি মারাত্মক রিস্ক ফ্যাক্টর। অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ হৃদপিন্ডের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।

রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রার আধিক্য: রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রার আধিক্য হৃদরোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ রিস্ক ফ্যাক্টর।

ডায়াবেটিস: হৃদরোগ হওয়ার পেছনে ডায়াবেটিসের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘদিনের ডায়াবেটিস হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

শারীরিক পরিশ্রমের অভাব: শারীরিকভবে নিস্ক্রিয় লোকদের হৃদরোগ হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। অলস জীবন-যাপন করোনারি হৃদরোগের জন্য আরেকটি রিস্ক ফ্যাক্টর।

কিভাবে বুঝবেন হার্ট এটাক হয়েছে?

বুকে প্রচণ্ড ব্যাথা হবে। হঠাৎ অনুভব করবেন ভারি কোন কছিু যেন আপনার শরীরে বসে আছে।
হজম হবে না, পেটের উপরের অংশে জ্বালাপোড়া করবে। ছোট ছোট শ্বাস প্রশ্বাস নেয়। শরীর ঘেমে যাওয়া। অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। ঝাপসা দেখা। বমি হওয়া।

হার্ট এটাক হলে কি করবেন?

হার্ট এটাক হয়েছে ধরতে পারলে রোগীকে তখনই এসপিরিন বা ওয়ারফেরিন জাতীয় ওষুধ খাইয়ে দেয়া ভাল। এতে রক্ত জমাট বাঁধা বন্ধ হবে। জিহ্বার নিচে নাইট্রোগ্লিসারিন স্প্রে দিতে হবে। রোগীকে আশ্বস্ত রাখতে হবে এবং যতদ্রুত সম্ভব ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া।

আরএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ