বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬ নড়াইল-২ এনপিপির চেয়ারম্যানকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ ঢাকাস্থ বাজিতপুর-নিকলী উলামা পরিষদের মতবিনিময়, কর্মসূচি গ্রহণ মিসরে বাংলাদেশি ছাত্রদের সংগঠন ‘ইত্তিহাদ’-এর নতুন কমিটি দাওরায়ে হাদিস সনদধারীদের নিয়োগে ধর্ম উপদেষ্টার ডিও লেটার সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০

সুন্দর স্থাপত্যের নিদর্শন ইরাকের 'গ্রেট মস্ক অব সামারা'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

রকিব মুহাম্মদ
আওয়ার ইসলাম

ইরাকের উত্তর দিকের একটি নগরের নাম সামারা। বাগদাদ থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে তাইগ্রিস নদীর পাড়ে সামারার অবস্থান। আর এই সামারাতেই রয়েছে এক সময়ের বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম মসজিদ ‘গ্রেট মস্ক অব সামারা’।

মসজিদের বিশেষত্ব হলো শামুকের মতো দেখতে মিনার, যার নাম ‘মালাউইয়া’। সর্পিল পথের ৫২ মিটার উঁচু এ মিনারটি প্রস্থে ৩৩ মিটার। ২০০২ সাল থেকে মার্কিন সেনারা ইরাকে আগ্রাসন চালানো শুরু করলে একসময় সামারাও চলে আসে তাদের দখলে এবং আশপাশের অঞ্চল পর্যবেক্ষণের জন্য তারা এই মসজিদের মিনারেই অবস্থান করত।

পরে বোমার আঘাতে, ২০০৫ সালের ১ এপ্রিল মালাউইয়া মিনার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক ১৭০ ফুট উঁচু মিনারটি টিকে যায়। মিনারটি কৌণিক গঠনে নির্মাণ করা হয় এবং এর চারপাশে শঙ্খিল প্যাঁচানো সিঁড়ি রয়েছে, যা দিয়ে চাইলে মিনারের ওপরে ওঠাও সম্ভব।

নবম শতকে আব্বাসীয় খলিফা আল মুতাওয়াককিলের সময় ইরাকের বিখ্যাত সামারার শহরে এ মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। এ মসজিদটি নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছিল ৮৪৮ সালে এবং পরে ৮৫১ সালে গিয়ে নির্মাণকাজ শেষ হয়।  মসজিদটি  ইউনেস্কার বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে।

আরও পড়ুন : ঐতিহ্যের রাজ সাক্ষী শাহ সুজা মসজিদ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ