রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
আজ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য খেলাফত মজলিস বানিয়াচং উপজেলা শাখার ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন ‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ‘ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি করে এমন বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন’ গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, সড়কে জুমা আদায় হেফাজতের চার রাহবার সিরাতে মুস্তাকিমের পথ প্রদর্শক ছিলেন: হেফাজত আমির শ্রীমঙ্গলে খেলাফত মজলিসের সিরাতুন্নবী (সা.) সম্মেলন

সুন্দর স্থাপত্যের নিদর্শন ইরাকের 'গ্রেট মস্ক অব সামারা'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

রকিব মুহাম্মদ
আওয়ার ইসলাম

ইরাকের উত্তর দিকের একটি নগরের নাম সামারা। বাগদাদ থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে তাইগ্রিস নদীর পাড়ে সামারার অবস্থান। আর এই সামারাতেই রয়েছে এক সময়ের বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম মসজিদ ‘গ্রেট মস্ক অব সামারা’।

মসজিদের বিশেষত্ব হলো শামুকের মতো দেখতে মিনার, যার নাম ‘মালাউইয়া’। সর্পিল পথের ৫২ মিটার উঁচু এ মিনারটি প্রস্থে ৩৩ মিটার। ২০০২ সাল থেকে মার্কিন সেনারা ইরাকে আগ্রাসন চালানো শুরু করলে একসময় সামারাও চলে আসে তাদের দখলে এবং আশপাশের অঞ্চল পর্যবেক্ষণের জন্য তারা এই মসজিদের মিনারেই অবস্থান করত।

পরে বোমার আঘাতে, ২০০৫ সালের ১ এপ্রিল মালাউইয়া মিনার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক ১৭০ ফুট উঁচু মিনারটি টিকে যায়। মিনারটি কৌণিক গঠনে নির্মাণ করা হয় এবং এর চারপাশে শঙ্খিল প্যাঁচানো সিঁড়ি রয়েছে, যা দিয়ে চাইলে মিনারের ওপরে ওঠাও সম্ভব।

নবম শতকে আব্বাসীয় খলিফা আল মুতাওয়াককিলের সময় ইরাকের বিখ্যাত সামারার শহরে এ মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। এ মসজিদটি নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছিল ৮৪৮ সালে এবং পরে ৮৫১ সালে গিয়ে নির্মাণকাজ শেষ হয়।  মসজিদটি  ইউনেস্কার বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে।

আরও পড়ুন : ঐতিহ্যের রাজ সাক্ষী শাহ সুজা মসজিদ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ