বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫ ।। ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ১০ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
আ. লীগ নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ না পাওয়া পর্যন্ত অবস্থান চলবে: হাসনাত জুলাই গণহত্যা: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন সরকারের মধ্যস্থতায় হামিদের পালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে: নুর আ. লীগের বিচারে সরকারের নতুন উদ্যোগ, জানালেন উপদেষ্টা স্কুলে নৈতিক শিক্ষা ছোট থেকেই দেয়া উচিত : মাসউদুল কাদির সিলেটে খেলার মাঠ নিয়ে বিএসএফ-স্থানীয়দের মধ্যে উত্তেজনা যৌতুকবিহীন বিয়ে করায় ২০ নবদম্পতিকে উপহার দিল জামায়াত আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আলেমবিদ্বেষী বক্তব্যে ফটিকছড়িতে উমামা ফাতেমাকে অবাঞ্চিত ঘোষণা সমমনা ইসলামী জোটের বৈঠকে ৩০০ আসনে একক প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত

খুলনায় ইসলামী আন্দোলনের ভোট ১৪৩৬৩, জাতীয় পার্টি ১০৭২

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

হামিম আরিফ: খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে ৬৫ হাজার ৬০০ ভোটের বড় ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক।

জেলা রিটার্নিং অফিসার কার্যালয় থেকে ঘোষিত ২৮৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ২৮৬টির ফলাফলে খালেকের প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৫১। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু পেয়েছেন ১ লাখ ৯ হাজার ২৫১ ভোট।

নির্বাচনে অপর তিন দলের মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মাওলানা মুজাম্মিল হক হাতপাখা মার্কায় পেয়েছেন ১৪,৩৬৩ ভোট।

এছাড়া জাতীয় পার্টি (এরশাদ) মনোনীত প্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান পেয়েছেন ১০৭২ ভোট।

খুলনা আরেক মেয়র প্রার্থী বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির মিজানুর রহমান বাবু কাস্তে মার্কায় পেয়েছেন ৫৩৪ ভোট।

মঙ্গলবার (১৫ মে) সকাল ৮টায় মহানগরীর ভোটকেন্দ্রগুলোয় একযোগে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। ২৮৯ কেন্দ্রের মধ্যে তিনটি কেন্দ্রে অনিয়মের কারণে ভোট স্থগিত হয়েছে।

মাযহাব, তাকলীদ ও ফিকহে হানাফী সম্পর্কে মুতালাআ ও মুযাকারা

এবারের খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটার ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯৮৬ জন এবং নারী ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন।

এদিকে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু অন্তত একশ কেন্দ্রে ভোট জালিয়াতি অভিযোগ তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, ‌‍আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ছেলে-পেলে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র দখল করে ব্যালট পেপারে সিল মেরে বাক্স ভর্তি করে। এই রকম কেন্দ্রের সংখ্যা ১০০টিরও বেশি হবে।সেসব কেন্দ্রের ভোট বাতিল করে যে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে, সেটা বাতিল করতে হবে। এরপর সেখানে পুনরায় নির্বাচন দিতে হবে।

একই রকম অভিযোগ করেছেন খুলনার ইসলামী আন্দোলনের মেয়রপ্রার্থী অধ্যক্ষ মাওলানা মুজাম্মিল হক। তিনিও এক প্রেস ব্রিফিং করে নির্বাচনে অনিয়ম ও ভোট ডাকাতির অভিযোগ করেন।

খুলনায় নৌকার জয়


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ