মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫ ।। ১৯ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
প্রাইমারিতে এবার কুরআন শিক্ষক নিয়োগ চূড়ান্ত হোক ন্যায়ের শিরায় আজ বিষধারা প্রবাহিত সাপের কামড়ে প্রাণ গেল ইমামের চট্টগ্রামে সম্মিলিত খতমে নবুওয়ত পরিষদের মতবিনিময় সভা জুলাই আন্দোলনের অগ্রসেনানী নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে মামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ খুলনায় হাতপাখার সংসদ সদস্য প্রার্থীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির জরুরি বৈঠক সার্বিক উন্নয়ন ও ইসলামী মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে চাই: হাফিজ ফখরুল ইসলাম ফরিদপুরে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীর প্রচারণার গেট ও ব্যানার ভাঙচুর  জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য নভেম্বরেই গণভোট দিতে হবে: এ টি এম মাছুম জামায়াত আমিরের আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যিনি

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার নাই হয়ে গেছে’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এই বছরের শেষে অথবা আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে হবে বলে নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়েছে। সেই নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত ও অন্যান্য দলগুলো নানা রকম নাটকে লিপ্ত হয়েছে।

আগামী ২৯ জানুয়ারি রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র জনসভা সফল করার লক্ষ্যে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, রাজশাহী বিভাগীয় কমিটির আয়োজনে বিভাগীয় প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বুধবার (১৮ জানুয়ারি) নগরীর শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান মিলনায়তনে এ সভার আয়োজন করা হয়।

এসময় তিনি আরও বলেন, নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না, শেখ হাসিনার অধীনে কোন নির্বাচন হবে না, শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন না হলে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না-এই সমস্ত কথা অহরহ বলছে বিএনপি নেতৃবৃন্দ। আমরা পরিস্কারভাবে বলে দিয়েছি, নির্বাচন সংবিধান মোতাবেক হবে। আর সংবিধানে বলে দেওয়া হয়েছে, আর কখনও বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অধীনে নির্বাচন হবে না। আদালত থেকে সেটি বলে দেওয়া হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার নাই হয়ে গেছে। আদালতের বিরুদ্ধে তারা কোন দুঃসাহসে কথা বলে।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ বছর আগে এই মাদ্রাসা মাঠে এসেছিলেন। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে রাজশাহীতে এসেছেন, বিরোধী দলে থাকতে এসেছেন, সরকারি দলে থাকতে এসেছেন। এবার কী হলো? এইবার যে ঘটনা ঘটেছে, সেটি হলো নেত্রী বাংলাদেশকে একটা দৃশ্যমান উন্নয়নের উচ্চতায় নিয়ে গিয়ে রাজশাহীতে আসছেন, সেই কারণে রাজশাহীবাসী, রাজশাহী বিভাগের মানুষ নেত্রীকে ধন্যবাদ জানাতে চায়, কৃতজ্ঞতা জানাতে চায়। মাঠ ভর্তি করে রাস্তাঘাট উপচে গিয়ে পুরো শহরটি লোকে লোকারণ্যে জনসমুদ্রে পরিণত হবে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ