শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৯ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা ভাঙ্গায় ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ  ‘আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর করতে সিরাতের বাস্তবায়ন জরুরি’ খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন সফল করতে পীর সাহেব চরমোনাইয়ের আহ্বান খুরশিদ আলম কাসেমীর বাবার ইন্তেকাল, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মহাসচিবের শোক ‘অভিভাবকরা স্কুল বাদ দিয়ে কওমি মাদরাসার দিকে ঝুঁকছেন’ চান্দিনায় কওমি মাদ্রাসা সংগঠনের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন পিআর পদ্ধতি ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় : মাওলানা বোরহান উদ্দিন   বিশ্বের ৪৫০ প্রভাবশালী ইহুদির ইসরায়েলের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার আহ্বান মহেশখালীতে মহানবী (সাঃ)-কে অবমাননার অভিযোগে উত্তম কুমার গ্রেফতার

তাস খেলার বিষয়ে দেওবন্দের ফতোয়া

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মোস্তফা ওয়াদুদ: প্রচার আছে, ৫২ কার্ডের ৫৩ রকম খেলা। যেটাকে বাংলাতে বলে তাস খেলা। এর আবার অনেক ধরনের নাম আছে। যেমন: ইটালিয়ান, কলব্রিজ, ডাক, পার্টনারশিপ, ২৯, মঙ্গুশ ইত্যাদি। সমাজের বেকার যুবকরা সাধারণত এসব খেলা বেশি খেলে থাকে। এটাকে জুয়া খেলাও বলে। কেননা কেউ কেউ এসব খেলার মাঝে বাজী ধরেন। হেরে গেলে টাকার লেনদেন করেন। জিতলে পকেটে টাকা ভরেন।

সমাজে কত ধরনের বিশৃঙ্খলার কথা শোনা যায় এসব খেলাকে কেন্দ্র করে। অনেক মানুষের নি:স্ব হওয়ার গল্পও আছে এ তাস খেলার পেছেনে।

প্রশ্ন হলো, এ ধরনের তাস খেলা কি জায়েজ? কিংবা এসব খেলে টাকা কামানো বা খরচ করা? এমন একটি প্রশ্ন করা হয়েছে দারুল উলুম দেওবন্দের ওয়েবসাইটে।

প্রশ্নকারী ব্যক্তি বলেন, ‘আমি পাকিস্তান থেকে বলছি। তাস খেলা কি জায়েজ? যদি আমরা তাস খেলে বাজি না ধরি তাহলেও? কেননা এখন কম্পিউটারেও তাস খেলা যায়।’

প্রশ্নের জবাবে দেওবন্দ থেকে বলা হয়, ‘যদি তাস খেলা জুয়ার মতো টাকার লেনদেন করে খেলা হয় তাহলে তা হারাম হওয়ার বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। আর যদি বাজি না ধরেও খেলা হয় তবু হারাম। কেননা এটা অনর্থক খেলাধুলার অন্তর্ভূক্ত। আর মুসলমানদের জন্য অনর্থক খেলাধুলায় সময় ব্যয় করা হারাম ও নাজায়েজ।

দেওবন্দের ফতোয়ার লিঙ্ক:

এমডব্লিউ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ