শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫ ।। ৬ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ২৮ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
সীমান্তে ৫ বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিল বিএসএফ কেন্দুয়ায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস প্রার্থীর আলোচনা সভা আগে সংবিধান সংশোধন, তারপর জাতীয় নির্বাচন: আখতার পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম: আসিফ মাহমুদ নির্বাচনের আগে অবশ্যই সংস্কার হতে হবে: শায়খে চরমোনাই রাজনীতি দিয়ে রাজনীতি মোকাবিলা করুন: তারেক রহমান মহানবী (সা.)-এর সিরাতই তরুণদের চরিত্র গঠনের রোল মডেল : ধর্ম উপদেষ্টা ইনসাফ ফাউন্ডেশনের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, পরবর্তী সরকারের কোনো পদে থাকছি না: প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের সন্ত্রাসী তালিকায় কেবল মুসলিমদের নাম: পাকিস্তান

জার্মানির সবচেয়ে বড় মসজিদে লাউডস্পিকারে জুমার আজান দেওয়ার অনুমতি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: জার্মানির কোলন শহরের সবচেয়ে বড় মসজিদে লাউডস্পিকারে জুমার আজান দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আপাতত আগামী দুই বছরের জন্য এ অনুমতি প্রযোজ্য থাকবে। শহরটির মুসলমানরা কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। খবর আনাদোলু।

তুর্কি-ইসলামিক ইউনিয়ন ফর রিলিজিয়াস অ্যাফেয়ার্সের (ডিআইটিআইবি) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুর রহমান আতাসয় বলেন, আগামী ১৪ অক্টোবর আমরা প্রথমবারের মতো লাউডস্পিকারের মাধ্যমে আজান দেবো। এর আগে অবশ্য এর খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিয়ে মিউনিসিপ্যালিটির সাথে আলোচনা হবে।

লাউডস্পিকারে আজান দেওয়ার অনুমতি দেওয়ায় আতাসয় শহরটির মেয়র হেনরিয়েট রেকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ সময় তিনি বলেন, অনেক প্রজন্ম ধরেই জার্মানিতে বসবাসকারী মুসলমানরা সমাজের একটি স্বাভাবিক অংশ। আর জার্মানির সংবিধানে আগে থেকেই মুসলমানদের আজানের অধিকার দেওয়া আছে।

মোশেফোরামের পরিচালক মুরাত সাহিনারসলান বলেন, গত বছরের নভেম্বরে শহর কর্তৃপক্ষের কাছে লাউডস্পিকারে আজান দেওয়ার জন্য আবেদন করা হয়েছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতেই এ অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে শর্ত দেওয়া হয়েছে- প্রতি শুক্রবার দুপুর ১২টার থেকে বিকেল তিনটার মধ্যে মাইকে আজান দেওয়া যাবে। আজান পাঁচ মিনিটের বেশি দীর্ঘ হতে পারবে না এবং প্রতিবেশীদের বিরক্তি এড়াতে একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ের বেশি আওয়াজে হতে পারবে না।

সাহিরসালান আরও বলেন, কোলনের অনেক মসজিদ আবেদন না করায় লাউডস্পিকার ব্যবহার করে আজান দেওয়ার অনুমতি পায়নি। তবে উত্তর জার্মানির রেন্ডসবার্গ মসজিদে অনেক বছর ধরেই মাইকে আজান দেওয়ার রেওয়াজ প্রচলিত আছে। তাই পুরো জার্মানির ক্ষেত্রে আমরা প্রথম নই।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ