মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪ ।। ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
মারকাযুল ফুরকান আইডিয়াল কওমি মাদরাসার ইসলাহি মাহফিল অনুষ্ঠিত ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা পক্ষে বিক্ষোভ ছড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫ রাজ্যে ২ দিন পর ফ্লাইট শুরু, এখনো অনিশ্চয়তায় ৭০ হাজার হজযাত্রী! সুন্দরবনে আগুন কেন, গভীরভাবে খতিয়ে দেখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দেশে ২৫ লাখ ৯০ হাজার বেকার : বিবিএস সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত নেই : জনপ্রশাসনমন্ত্রী পৃথিবীর কোনো দেশেই গণতন্ত্র শতভাগ পারফেক্ট নয়: ওবায়দুল কাদের ৯ মে মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ্ আইয়ূবীর প্রতিষ্ঠানে ইছলাহী মাহফিল ‘গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর’ নেত্রকোনায় ক্ষেতে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে কৃষক নিহত

নারীবাদের ভিন্নরূপ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মূল: ড্যানিয়েল হাকিকাতজু
অনুবাদ: নোমান আব্দুল্লাহ

ইসলামে বিয়েকে অংশীদারত্ব (সবকিছু ভাগাভাগি) মনে করা হয়না। বরং বিয়ে মানে স্ত্রীর অভিভাবকত্ব ও দায়িত্বগ্রহণ। এর প্রমাণ কুরআন ও সুন্নাহে রয়েছে -যা পুরুষকে তার পরিবারের দায়িত্বগ্রহণের কথা বলে।

আর সাধারণভাবে নারীরাও বিয়েকে অংশীদারত্ব মনে করে না। এমনকি নারীবাদীরাও বিশেষ অধিকারের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র অংশীদারত্ব চায়, কিন্তু দায়িত্বের প্রশ্নে তারা আর অংশীদারত্ব মেন্ব নিতে চায়না।

মাঝরাতে যদি জোরে আওয়াজ হয়, তাহলে নারীবাদী কি অংশীদারত্বের কারণে তার স্বামীকে বলে যে, তুমি অপেক্ষা করো, আমি দেখছি বাড়িতে কোনো খুনি ঢুকেছে কিনা?

বাড়িতে কোনো সমস্যা দেখা দিলে, নারীবাদীরা অংশীদার হিসেবে স্বামীকে বলে যে, তুমি বিশ্রাম নাও, আমি সমস্যার সমাধান করছি?

যদি স্বামীকে ট্যাক্স নিয়ে বা সরকারি বা পুলিশি সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়, তাহলে কোনো নারীবাদী স্ত্রী কি এগিয়ে এসে বলে যে, আমি বিশয়টি দেখছি?

না, জীবনের কঠিন মানসিক চাপ এবং প্রয়োজনের সময়ে কড়া নারীবাদীরাও আশা করে যে, তাদের স্বামী সমস্যাগুলোর সমাধান করুক। এসব ক্ষেত্রে এই নারীবাদীরা হঠাৎ করেক গৃহকর্ত্রী হয়ে ওঠে এবং অংশীদারত্বের ব্যাপারটি ছুড়ে ফেলে।

তবে স্ত্রীকে সম্মান করা ও তার কথাকে মূল্যায়ন করা হলো একজন আদর্শ স্বামীর কর্তব্য।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ