সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
জাপার কার্যক্রম স্থগিতে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে বলল এনসিপি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষ, প্রো-ভিসি ও প্রক্টর সহ আহত দুই শতাধিক ধর্ম উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ  নির্বাচন ঘিরে অশুভ শক্তির অপতৎপরতা ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে ‘চবির ঘটনা নীলনকশার অংশ কি না খতিয়ে দেখতে হবে’ ১৮ সেপ্টেম্বর উলামা-মাশায়েখ সম্মেলন সফল করার আহ্বান জমিয়তের ‘নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সারা দেশে কালেক্টিভ অ্যাটাকের পরিকল্পনা করছে’ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নিতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল আলিয়া মাদরাসার অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ডিসেম্বরে আমি রাজনীতি থেকে বিরত হব না: ফজলুর রহমান

নারীবাদের ভিন্নরূপ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মূল: ড্যানিয়েল হাকিকাতজু
অনুবাদ: নোমান আব্দুল্লাহ

ইসলামে বিয়েকে অংশীদারত্ব (সবকিছু ভাগাভাগি) মনে করা হয়না। বরং বিয়ে মানে স্ত্রীর অভিভাবকত্ব ও দায়িত্বগ্রহণ। এর প্রমাণ কুরআন ও সুন্নাহে রয়েছে -যা পুরুষকে তার পরিবারের দায়িত্বগ্রহণের কথা বলে।

আর সাধারণভাবে নারীরাও বিয়েকে অংশীদারত্ব মনে করে না। এমনকি নারীবাদীরাও বিশেষ অধিকারের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র অংশীদারত্ব চায়, কিন্তু দায়িত্বের প্রশ্নে তারা আর অংশীদারত্ব মেন্ব নিতে চায়না।

মাঝরাতে যদি জোরে আওয়াজ হয়, তাহলে নারীবাদী কি অংশীদারত্বের কারণে তার স্বামীকে বলে যে, তুমি অপেক্ষা করো, আমি দেখছি বাড়িতে কোনো খুনি ঢুকেছে কিনা?

বাড়িতে কোনো সমস্যা দেখা দিলে, নারীবাদীরা অংশীদার হিসেবে স্বামীকে বলে যে, তুমি বিশ্রাম নাও, আমি সমস্যার সমাধান করছি?

যদি স্বামীকে ট্যাক্স নিয়ে বা সরকারি বা পুলিশি সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়, তাহলে কোনো নারীবাদী স্ত্রী কি এগিয়ে এসে বলে যে, আমি বিশয়টি দেখছি?

না, জীবনের কঠিন মানসিক চাপ এবং প্রয়োজনের সময়ে কড়া নারীবাদীরাও আশা করে যে, তাদের স্বামী সমস্যাগুলোর সমাধান করুক। এসব ক্ষেত্রে এই নারীবাদীরা হঠাৎ করেক গৃহকর্ত্রী হয়ে ওঠে এবং অংশীদারত্বের ব্যাপারটি ছুড়ে ফেলে।

তবে স্ত্রীকে সম্মান করা ও তার কথাকে মূল্যায়ন করা হলো একজন আদর্শ স্বামীর কর্তব্য।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ