বুধবার, ২৭ আগস্ট ২০২৫ ।। ১১ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
মৃত ব্যবসায়ীর কবরে গিয়ে ক্ষমা চাইল জাপানি পুলিশ ও কৌঁসুলিরা গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসা দিতে চাওয়ায় ৫ ডাক্তারকে বদলি করা হয়েছিল  গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ইসরাইলে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ কোনো অদৃশ্য শক্তি সরকারকে প্রভাবিত করছে : পীর সাহেব চরমোনাই গুলশানে কবি আল মাহমুদ পাঠাগার উদ্বোধন চাঁদাবাজি নতুন বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের প্রধান বাধা: ইসলামী আন্দোলন ডাকসু নির্বাচনের প্রচারণার প্রথম দিনেই হিজাব পরিহিত নারী প্রার্থীদের প্রতি আক্রোশ বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানের পদ ৩ মাসের জন্য স্থগিত বিএনপির শোকজের দীর্ঘ জবাব দিলেন ফজলুর রহমান জুলাই শহীদ পরিবারে সরকারি অনুদান বণ্টনে নতুন বিধিমালা জারি

ওমিক্রন সংক্রমণ নিয়ে অ্যান্থনি ফাউসির হুঁশিয়ারি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সংক্রামক বিশেষজ্ঞ অ্যান্থনি ফাউসি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ক্রিসমাসের ভ্রমণে করোনার অতিসংক্রামক ওমিক্রন ধরনের প্রকোপ বাড়বে। এমনকি যারা টিকার দুডোজ নিয়েছেন, তারাও সংক্রমিত হবেন।

রোববার (১৯ ডিসেম্বর) এনবিসির মিট দ্য প্রেস কর্মসূচিতে তিনি এমন দাবি করেন। তিনি বললেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই, সংক্রমণের অসাধারণ সক্ষমতা রয়েছে ওমিক্রনের। ধরনটি এখন বিশ্বজুড়ে ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়ছে।

মহামারির এভাবে প্রাদুর্ভাব ঘটলে স্বাস্থ্যসেবায় মারাত্মক প্রভাব পড়বে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে এই বিজ্ঞানী আরও বলেন, আমাদের হাসপাতালগুলো বর্তমানে যে অবস্থায় আছে, তাতে ব্যাপক চাপে পড়ে যাবে।

সংক্রমণ থেকে বাঁচতে লোকজনকে সামাজিক দূরত্ব বজায় ও মাস্ক পরতে পরামর্শ দিয়েছেন ফাউসি। এদিকে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চললে যুক্তরাষ্ট্রে দিনে ১০ লাখ লোক করোনার অতিসংক্রামক ওমিক্রন ধরনে আক্রান্ত হতে পারেন।

রোববার দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের বিদায়ী পরিচালক ফ্রান্সিস কলিন্স এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এখন পর্যন্ত ৮৯টি দেশে এই সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। কমিউনিটি ট্রান্সমিশন আছে, এমন সব এলাকায় মহামারির প্রাদুর্ভাবের হারও দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

ফ্রান্সিস কলিন্স বলেন, আমি জানি, লোকজন ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। বিশ্বাস করেন, আমি নিজেও ক্লান্ত। আমরা এখনো জানি না, এই ভাইরাসের কতটা সক্ষমতা রয়েছে। যদিও ওমিক্রনের তীব্র রূপ নেওয়ার ঝুঁকি অনেকটা কম।

তিনি আরও বলেন, আমরা যদি মহামারি প্রশমনের কলাকৌশলে মনোযোগী না হই, তবে এ দেশে দিনে ১০ লাখ মানুষও আক্রান্ত হতে পারেন।

কেউ ওমিক্রনের মতো ভাইরাস প্রত্যাশা করে না জানিয়ে তিনি বলেন, এটি মোকাবিলা করা সত্যিকার অর্থে খুবই কঠিন। এটির ৫৭টি ভিন্ন রূপান্তর ঘটেছে।

-এএ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ