সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৩ কার্তিক ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
ওমরায় গেলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ইসলামী আন্দোলন ক্ষমতায় গেলে এক টাকাও লুটপাট হবে না: শায়খে চরমোনাই কোরআন অবমাননার দায় স্বীকার সেই অপূর্ব পালের জামায়াত-ইসলামী আন্দোলনসহ সমমনা দলগুলোর কর্মসূচি ঘোষণা তুরস্কে স্কলারশিপ পেলেন ৫ শিক্ষার্থী, এমবিএম ফাউন্ডেশনের সংবর্ধনা পাকিস্তানের শীর্ষ আলেম মাওলানা ফজলুর রহমান সিলেটে আসছেন ১৭ নভেম্বর জামায়াতের নির্বাচনি সভা ভণ্ডুল করে দিলেন বিএনপির নেতাকর্মীরা মিথ্যা মামলায় দুই মাদরাসা শিক্ষককে হয়রানি, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন চাঁদা না পেয়ে মসজিদের ইমামকে মারধর, স্ত্রীকে শ্লীলতাহানি ৫ দফা দাবিতে আন্দোলনরত দলসমূহের যৌথ সংবাদ সম্মেলন

পর্নোগ্রাফি, টিকটক আর পাবজির পেছনেই শেষ হচ্ছে দেশের অর্ধেক ইন্টারনেট!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: দেশে ইন্টারনেট গ্রাহক বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর ব্যবহারও বাড়ছে। কিন্তু সব ইন্টারনেট কি উৎপাদনশীল কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে? উত্তর হচ্ছে, না। ইন্টারনেট সেবাদাতা সংস্থা বলছে, পর্নোগ্রাফি, টিকটক, ফ্রি-ফায়ার কিংবা পাবজির পেছনে চলে যাচ্ছে দেশের অর্ধেক ইন্টারনেট।

জাতীয় প্রেসক্লাবে নিরাপদ ইন্টারনেট বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে এমন উদ্বেগজনক তথ্য জানিয়েছেন ইন্টারনেট সেবাদাতাদের সংগঠন আইএসপিএবি সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক।

শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে ওই অনুষ্ঠানে তিনি জানান, বর্তমানে দেশে ব্যবহৃত ২৬শ' জিবিপিএস ব্যান্ডউইথের অর্ধেকই ব্যয় হচ্ছে ভার্চ্যুয়াল গেম, টিকটক, লাইকি ও পর্নোগ্রাফি দেখার পেছনে।

তিনি বলেন, শতকরা ৫০ শতাংশ ইন্টারনেটই ব্যবহার হচ্ছে পর্নো, গেমিং বুলিংয়ে।

ফ্রি-ফায়ার-পাবজির পর, টিকটক-লাইকির মতো অ্যাপ বন্ধের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি। এছাড়া নিরাপদ ইন্টারনেটের জন্য আইন করার কথাও ভাবা হচ্ছে।

ফ্রি-ফায়ার ও পাবজির মতো অনলাইন গেইম কিশোর-তরুণদের আগ্রাসী করতে তুলছে বলে নানা মহল থেকে অভিযোগ ওঠার পর সেগুলো বন্ধ করা হয়েছে। এছাড়া ২০ হাজারের বেশি পর্নো সাইট আগে থেকেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, বর্তমানে দেশে স্মার্টফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১১ কোটি ৩৬ লাখ। আর ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন এক কোটি গ্রাহক।

এনটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ