সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫ ।। ৯ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ২৭ জিলহজ ১৪৪৬

শিরোনাম :
‘উলামায়ে দেওবন্দ ঐক্যবদ্ধ হলে এদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবে’ আগামী সপ্তাহে শুরু হচ্ছে বেফাক বোর্ডের পরিদর্শন কার্যক্রম  শায়খে চরমোনাইয়ের নামে মিথ্যা বক্তব্য প্রচার, সতর্ক থাকার আহ্বান ঢাকা নার্সিং কলেজে পর্দানশীনদের পরিচয় শনাক্তে বিশেষ ব্যবস্থা ইরানের জনগণের পাশে রাশিয়া, পুতিনের আশ্বাস ইরান ট্রাম্পকে জানালো: আমরাই যুদ্ধ শেষ করার শেষ সিদ্ধান্ত দেব ইরানের হামলায় দক্ষিণ ইসরায়েল অন্ধকার, লাগাতার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হজে গিয়ে সৌদি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১৮ বাংলাদেশি যমুনা অভিমুখে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পদযাত্রা, পুলিশের বাধা হরমুজ প্রণালীতে প্রবেশের পর ঘুরে গেল দুটি তেলবাহী জাহাজ

মোঘল স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত শাহ মোহাম্মদ মসজিদ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: শাহ মোহাম্মদ মসজিদ বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জে অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ। ১৬৮০ সালে নির্মিত হয় মসজিদটি। মোঘল স্থাপত্যরীতি নির্মিত এই মসজিদটির মূল নাম শাহ মাহমুদ মসজিদ, কিন্তু ইউনেস্কো থেকে প্রকাশিত মুসলিম স্থ্যাপত্যের ক্যাটালগে একে ‘শাহ মোহাম্মদ মসজিদ’ হিসাবে নির্দেশ করা হয়েছে।

এ মসজিদটি ঢাকা বিভাগের কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরে মঠখোলা-মির্জাপুর-পাকুন্দিয়া সড়কের পাশে এগারসিন্দুর গ্রামে অবস্থিত।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, মসজিদটির নির্মাতা বণিক শেখ মাহমুদ এবং তার নামেই মসজিদটির পরিচিতি; শেখ মাহমুদের উত্তরসূরিরা বসবাস করেন মসজিদের পাশেই।

চারপাশে আড়াইফুটি দেয়াল ঘেরা একটি উঁচু প্লাটফর্মের উপর ১৬৮০ সালে নির্মিত এই মসজিদটিতে রয়েছে মোঘল শিল্পরীতি ও স্থানীয় শিল্পরীতির নিপুণ সমন্বয়। এক গম্বুজবিশিষ্ট বর্গাকৃতি এই মসজিদের প্রতিটি বাহুর দৈর্ঘ্য ৩২ ফুট, যার চার কোণায় আট কোণাকৃতির বুরুজ রয়েছে।

মসজিদের ভিতর ও বাইরের রয়েছে পোড়ামাটির চিত্রফলক এবং পূর্বের দেয়ালে ৩টি দরজা ও ছনের কুটীরের ন্যায় অত্যন্ত আকর্ষণীয় একটি পাকা দোচালা ভবন রয়েছে। অনেক আগে মসজিদের চার কোণায় চারটি মূল্যবান প্রস্তর ফলক ছিল যা বর্তমানে লুন্ঠিত। সূত্র: উইকিপিডিয়া

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ