সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
জামাতে পেছনের কাতারে একা দাঁড়ানো যাবে কি? আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট অনুযায়ী ছয় মাসের গর্ভ নষ্ট করার বিধান গাজায় ইসরায়েলের হামলায় একদিনে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত ক্ষুদ্র ডিএনএ-তে লুকানো বিশাল রহস্য: একেকটি কোষ যেন একেকটি গ্রন্থাগার আফগানিস্তানে ৬ মাত্রার ভূমিকম্প, প্রাণহানি ২০ জনের বেশি বড়লেখায় জমিয়তের কর্মী সম্মেলন বাংলাদেশে জাতীয় পার্টির রাজনীতি করার অধিকার নেই: নাহিদ রাজশাহীতে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রশিক্ষণ মজলিস ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের দেশে হিজাব-নিকাব পরে কেন পড়াশোনা করতে পারবে না!’ চবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাবিতে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ

৫ পৃষ্ঠা থেকে সর্বোচ্চ এক পারা পর্যন্ত সবক দিতো হাফেজ তালহা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: মুহাম্মদ আবু তালহা। ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা থানার গোড়াইল গ্রামে তার বাড়ি। তার বাবা হাবিবুর রহমান ও মা হুসনে আরা বেগমের তিন সন্তানের মধ্যে সবার বড় সে। বাড়ির মায়া ত্যাগ করে পড়ালেখা করে রাজধানীতে।

বারিধারা নতুন বাজারস্থ মাদানি এভিনিউ সংলগ্ন মারকাযুল কুরআন ঢাকার হিফজ বিভাগের ছাত্র সে। মাত্র ১০৫ দিনে পবিত্র কুরআন শরিফের পুরো ৩০ পারা হিফজ শেষ করেছ তালহা এখন খবরের শিরোনাম।

এতে প্রকাশ পেয়েছে পবিত্র কুরআনের অলৌকিকতা। আল্লাহ বলছেন, তিনি বান্দার জন্য পবিত্র এ কালামকে সহজ থেকে সহজতর করেছেন। আর হাফেজ আবু তালহার প্রতিভা আবারও প্রমাণ করল সেইকথা।

বিস্ময় বালক তালহার বয়স মাত্র ৭ বছর ৬ মাস। এই বয়সের বাচ্চারা খেলাধুলা করেই মূল্যবান সময়গুলো নষ্ট করে। মহান আল্লাহ তায়ালা এভাবেই তাদের শিশুমনকে হয়তো তৈরি করেছেন।

কিন্তু হাফেজ তালহা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। আল্লাহর রহমত ও নিজের অক্লান্ত পরিশ্রম তাকে সফলতা এনে দিয়েছে। সে প্রতিদিন সর্বনিম্ন ৫ পৃষ্ঠা থেকে সর্বোচ্চ এক পারা পর্যন্ত সবক দিয়েছে। গত ৩১ জুলাই সে খতম শেষ করে।

হাফেজ তালহার উস্তাদ ও মারকাযের হিফজ বিভাগের প্রধান হাফেজ আবু হুরায়রা বলেন, ছেলেটি অসম্ভব মেধাবী, এমন মেধা সবার হয় না।

আরএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ