আওয়ার ইসলাম: চকবাজারের চুড়িহাট্টায় আগুনের ঘটনাকে অনাকাঙিক্ষত দূর্ঘটনা বলার কোন সুযোগ নেই। এটা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলা। এর দায় সরকার ও সিটি করপোরেশনকে নিতে হবে। আগুনে মানুষ পুড়ে মরলে, লঞ্চ ডুবিতে মানুষ মরলে সবই দূর্ঘটনা। তাহলে রোড এক্সিডেন্টে মানুষ মরলে ড্রাইভারের সাজা হয় কেন?
এক্ষেত্রে ড্রাইভারের যেহেতু সাজা হওয়ার বিধান রয়েছে, কাজেই নিমতলীর ঘটনা সংগটিত হওয়ার পর যারা সুপারিশ বাস্তবায়ন করেনি দ্রুত বিচার ট্রাইবুৃনালে আগে তাদের বিচার করতে হবে।
এসব দূর্ঘটনা কেবল ঘটতেই থাকবে আর তার দায় কেউ নিবে না? এটা হতে পারে না। তাহলে সিটি করপোরেশনের প্রয়োজন কী? তদন্ত কমিটিরই বা দরকার কি? তাদের সুপারিশেরইবা প্রয়োজনীয়তা কি? সব তো দুর্ঘটনা। দূর্ঘটনা সংগটিত হওয়ার পর বলবে আমরা আন্তরিকতার সাথে চেষ্টা করতেছি।
এ চেষ্টা পূর্বে করা হলো না কেন? কাজ না করে শুধু আন্তরিক হয়ে কোন লাভ নেই। যত দ্রুত সম্ভব কেমিক্যালের গোডাউন ও সকল ধরণের কারখানা শুধু পুরান ঢাকা নয় সকল আবাসিক এলাকা থেকে সরিয়ে রাজধানীর বাহিরে বা ইকনোমিক জোনে নিতে হবে।
আজ বিকাল ৩টায় নগরীর ভাটারাস্থ আস্সাঈদ মিলনায়তনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহনগর উত্তর আয়োজিত চকবাজারের চুড়িহাট্টায় আগুনে মৃত্যু ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে নগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ উপর্যুক্ত কথা বলেন।
দোয়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন নগর উত্তর সেক্রেটারী মাওলানা আরিফুল ইসলাম, হাফেজ মাওলানা সিদ্দিকুর রহমান, মুফতী মাছউদুর রহমান, ডাঃ মজিবুর রহমান, মুফতী ফরিদুল ইসলাম, এডভোকেট শওকত আলী, হাজী আলাউদ্দিন প্রমুখ।
-এটি
