শনিবার, ০৩ মে ২০২৫ ।। ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৫ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
জ্ঞান ও প্রজ্ঞার আধার, বিশ্বমানের বাংলাদেশি আলেম চলে গেলেন আল্লামা সুলতান যওক নদভী এবার চা বাগানে ছবি তোলার সময় দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেলো বিএসএফ কর্মকর্তাদের মেরুদণ্ড শক্ত করে কাজ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর এখন মানুষ মন খুলে লিখছেন, সমালোচনা করছেন : প্রেস সচিব গাজায় ত্রাণ বহনকারী জাহাজে ইসরায়েলের হামলা কাশ্মীর হামলার পেছনে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা : দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী: হেফাজতে ইসলাম পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুতের নির্দেশ হেফাজতের মহাসমাবেশ সফল করতে সাভারে মোটর সাইকেল শোডাউন

‘৩০ ডিসেম্বর ভোটকেন্দ্রে অবস্থান নিবেন, বীরের মৃত্যু নেই’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সিইসি বলেছেন নির্বাচনের সুবাতাস বইছে, লেভেল প্লেইং ফিল্ড আছে। কোথায় সেই ফিল্ড। আমরা তো অনুমতি নিয়েও সমাবেশ করতে পারছি না, পোস্টার লাগাতে পারছি না।

শুক্রবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের বন্দরের সোনাকান্দা স্টেডিয়ামে আয়োজিত সমাবেশে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।

ভোটারদের তিনি বলেন, আগের দিন রাত থেকে ভোটকেন্দ্র পাহারা দিন। ভয় পাবেন না। ভয়ের কিছু নেই। আপনি ন্যায়ের জন্য ৩০ ডিসেম্বর ধানের শীষের জন্য ভোটকেন্দ্রে অবস্থান নিবেন। এটা দেশ মানুষের মুক্তির জন্য। মানুষ একবারই মরে, বীরের মৃত্যু নেই।

তিনি বলেন, গত কয়েকদিন আগে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি বলেন, তোমরা ঐক্যবদ্ধ থাকো এবং একতাবদ্ধ হয়ে জাতিকে মুক্ত করো তাহলেই আমার মুখে হাসি ফুটবে।

‘৩০ তারিখ রায় দেওয়ার সময় আলোর দিকে থাকবেন নাকি অন্ধকারে থাকবেন, মুক্তির পথে থাকবেন নাকি পরাধীনতার পথে থাকবেন সেটা ভাবতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, আমরা ক্ষমতায় গেলে বেকারদের চাকরি দেবো। না পারলে বেকার ভাতা দেবো। শিল্প কারখানা করবো, মেয়েদের উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা করবো।

সভায় মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, গত ৫ বছরে বাংলাদেশ লুটের বাজার হয়েছে। ব্যাংক, শেয়ার বাজার লুট হয়েছে। মানুষ হত্যা হয়েছে, খুন হয়েছে, গুম হয়েছে। যে অত্যাচার হয়েছে মানুষের কাছে মাফ চাচ্ছেন। তারা মাফ করবে না।

তিনি বলেন, মনে করেছেন আমাদের ভোট থেকে এসব হামলা মামলা করে সরিয়ে দেবেন, এবার ভোট আমরা করবোই। সরবো না। আমরা বিদ্রোহ করবো আর সেদিন হবে ৩০ তারিখ, সবাই মিলে আমরা ভোট দিতে যাবো। ৮টা থেকে ১ টার মধ্যে ভোট দেয়া শেষ করে দেবেন। তারপর খেয়ে দেয়ে আবার ভোটকেন্দ্রে যাবেন। কেউ কিছু বললে বলবেন ভোট তো দিয়েছি, এখন ফলাফল পর্যন্ত ভোটকেন্দ্র পাহারা দেবো। অনেক সহ্য করেছি ১০ বছর, এখন শান্তির বাংলাদেশ গড়তে চাই।

আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ