আওয়ার ইসলাম: দিন দিন সিলেন্ডার গ্যাসের চাহিদা বেড়েই চলছে। মান ভালো না হওয়ায় দেশব্যাপী দুর্ঘটনাও ঘটছে অহরহ।
২০১৫ সালে এলপিজি ব্যবহার হতো আড়াই লাখ টন। চার বছরে এই পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় নয় লাখ টনে। প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহ, আবাসিক ও বাণিজ্যক খাতে বন্ধ থাকায় বছরে এলপিজি ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে ৫০ শতাংশ।
তাই এলপিজির দাম কমানো ও সিলিন্ডারের মান বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছে দেশের ক্রেতাগণ। ২০১০ সাল থেকে বন্ধ রয়েছে বাসাবাড়িতে গ্যাসের নতুন সংযোগ। অনুমোদন পাচ্ছেনা নতুন সিএনজি স্টেশনও।
সরকারের লক্ষ্য অনুযায়ী ২০২০ সালের মধ্যে ৭০ শতাংশ আবাসিক গ্যাসের চাহিদা মেটানো হবে এলপি গ্যাস দিয়ে। এই সুযোগে বেড়েছে এলপিজি বিপণন কোম্পানির সংখ্যা। বর্তমানে বাজারে আছে ১৪টি প্রতিষ্ঠান, আসছে আরও ছয়টি।