মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫ ।। ১১ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
ডাকসু নির্বাচনের প্রচারণার প্রথম দিনেই হিজাব পরিহিত নারী প্রার্থীদের প্রতি আক্রোশ ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নিচ্ছে বিএনপি? বিএনপির শোকজের দীর্ঘ জবাব দিলেন ফজলুর রহমান জুলাই শহীদ পরিবারে সরকারি অনুদান বণ্টনে নতুন বিধিমালা জারি ডাকসু নির্বাচনে ব্যালট নম্বর ঘোষণা, নম্বর নিয়েই জমে উঠছে প্রচারণা জামায়াতের সঙ্গে জোটের সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে বিশৃঙ্খলা করার সুযোগ নেই: সেলিমা রহমান গাজা যুদ্ধ দুই-তিন সপ্তাহে ‘চূড়ান্ত সমাপ্তি’ হবে: ট্রাম্প রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে ৪০ দেশের প্রতিনিধি, শেষ হলো আন্তর্জাতিক সংলাপ বাংলাদেশ জেলের নাম পরিবর্তন করে ‘কারেকশন সার্ভিসেস বাংলাদেশ’ করার উদ্যোগ

উত্তর প্রদেশে মাদরাসা ছাত্রদের পোশাক পরিবর্তন করতে চাচ্ছে বিজেপি সরকার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ওমর ফাইয়ায : উত্তর প্রদেশে যোগী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে মাদরাসাগুলোতে যেভাবে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে তাতে মাদরাসার দায়িত্বশীলরা উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন।

সিলেবাসে হস্তক্ষেপ করার পর এখন সরকার মাদরাসায় নতুন ড্রেস কোড চালু করতে চাচ্ছে। অর্থাৎ পাঞ্জাবি পায়জামার জায়গায় অন্য যে পোশাক সরকার নির্ধারণ করে দেবে তাই মাদরাসার ছাত্রদের পরতে হবে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, মাদরাসায় ড্রেস কোড চালু করতে গেলে উত্তর প্রদেশে সরকার কঠিন বিরোধিতার মুখোমুখী হতে পারে।

এই ইস্যুতে আয়োজিত একটি সাংবাদিক সম্মেলনে অল ইনডিয়া মুসলিম একতা কমিটির চেয়ারম্যান হাজি ইকরাম হাসান বলেন, মোদি সরকার হোক বা যোগী সরকার তাদের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ২০১৯ সনের জাতীয় নির্বাচন যা তারা যে কোনো পন্থায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়। এ জন্য তাদের সাম্প্রদায়িকতার রাজনীতি করতে হোক, হিন্দুত্বের কার্ড খেলতে হোক অথবা লাশ ফেলতে হোক যা করার দরকার তারা তাই করবে।

মাদ্রাসার পোশাক পরিবর্তন করার সিদ্ধান্তও তাদের সাম্প্রদায়িক রাজনীতির অংশ। আমাদের উচিত ব্যাপারটিকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে ধৈর্য ও বুদ্ধিমত্তার সাথে পদক্ষেপ নেয়া। আমরা একটু বোকামিও তাদের ২০১৯ সনের রাস্তা পরিস্কার করতে পারে।

তিনি বলেন, এখন তো তারা মাদরাসার পোশাক পরিবর্তনের তীর ছুড়েছে। এরপর না জানি আরও কত তীর আমাদের দিকে ছোড়া হয়। আমাদের ধৈর্যের সাথে পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে।

হাজী ইকরাম আরও বলেন, এক মাস পর কুরবানীর ঈদ। এই সময় তারা সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়িয়ে দিতে চাইবে। গো হত্যা ইত্যাদি নিয়ে খুব রাজনীতি চলবে। ধর্মীয় উত্তেজনা ছড়ানো হবে। এটা আগামী নির্বাচন পর্যন্ত চলবে। নির্বাচনের পর সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে। তাই এই সময় আমাদের ধৈর্য ও বুদ্ধিমত্তার সাথে কাজ করা উচিত।

সূত্র: রোজনামা খবরেঁ

দাওরায়ে হাদিসের ফলাফল : কোন বোর্ডের পাসের হার কত?


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ