শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ৫ পৌষ ১৪৩২ ।। ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
শহীদ ওসমান হাদির শেষ গোসল দেবে আল-মারকাজুল ইসলামী নূরানী বোর্ডের ফল প্রকাশ ও স্কলারশিপের ঘোষণা অনুষ্ঠান শুরু ওসমান হাদির জানাজা ঘিরে ১ হাজার ‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’সহ কঠোর নিরাপত্তা ওসমান হাদির জানাজায় দলে-দলে অংশগ্রহণ করুন: জামায়াত আমির সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রকে স্বাগত জানাল সিরিয়া শহীদ হাদিকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য, বরখাস্ত হলেন অধ্যাপক তাজিন আফরোজ হাদির মৃত্যুতে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ লিখে পোস্ট, যুবক গ্রেপ্তার জুমায় আট দলের বিরুদ্ধে বয়ান, হট্টগোল শহীদ হাদির জানাজায় যোগ দিতে সবার প্রতি আহ্বান হেফাজতের সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে শহীদ ওসমান হাদির মরদেহ

শাপলা চত্তরের শহীদদের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আল্লামা নুর হোছাইন কাসেমী হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরীর সভাপতি আল্লামা নুর হোছাইন কাসেমী বলেন, ২০১৩ সালে ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্তরে যারা প্রান দিয়েছেন, যারা আহত হয়েছেন, তারা কেবল দ্বীনের জন্য এবং ইসলামের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। হেফাযতে ইসলাম যে ১৩ দফা দাবী নিয়ে সেদিন ময়দানে নেমেছিল সে দাবী আজও পূরণ হয়নি। এ দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত হেফাজত আন্দোলন চালিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, ঈমান রক্ষার আন্দোলনে যারা প্রাণ দিয়েছিল তারা আমাদেরই ভাই, তাদেরকে আমরা ভুলে যেতে পারি না, তাদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। শাপলা চত্তরের শহীদদের বিচার বাংলার সবুজ চত্তরে একদিন হবে ইনশাআল্লাহ।

আল্লামা কাসেমী আরো বলেন, যারা সেদিন শাহাদাত বরণ করেছন তারা অবশ্যই পরকালে উচ্চ মাকাম লাভ করবেন। আর যারা আহত হয়েছেন আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দিবেন।

হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর উদ্দোগে ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্তরের শহীদদের স্মরণে এক আলাচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে সভাপতির বক্তব্যে আল্লামা কাসেমী উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

৫ মে শুক্রবার বাদ জুমা জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর হেফাজতে ইসলাম আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, ইউরোপ জমিয়তের সভাপতি আল্লামা মুফতি আব্দুল হান্নান, আরো বক্তব্য রাখেন, আল্লামা উবায়দুল্লাহ ফারুক, ঢাকা মহানগর হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, মাওলানা জয়নুল আবেদীন, মাওলানা আবু হানিফ, মুফতী গোলাম মাওলা ও মাওলানা হাবীবুল্লাহ ইসলামপুরী প্রমুখ ।

শহীদদের দরজা বলন্দীর জন্য ও আহতদের আশু সুস্থতা কামনা করে বিশেষ মুনাজাত করা হয়।

এটিও পড়ুন: ‘আমরা রাসুলের (স) সম্মানার্থে শাপলায় গিয়েছিলাম তসবিহ নিয়ে; হাঙ্গামা করতে নয়’


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ