বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫ ।। ৪ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ২৬ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপি কি ইসলামপন্থীদের আস্থা হারাচ্ছে?  নোয়াখালীতে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৩০০ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা গণতন্ত্রকামী দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব তৈরি হলে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন হবে: তারেক রহমান ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থী ৬৫৮ জন, হল সংসদে ১ হাজার ৪২৭ মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড হতে পারে  রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য নির্বাচন জরুরি: মির্জা ফখরুল সৌদি আরবে নতুন হজ কাউন্সেলর কামরুল ইসলাম তাওয়াফের সময় হাজরে আসওয়াদের সামনে দাঁড়িয়ে না থাকার নির্দেশ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ১০০০ বৃক্ষরোপণ

বন্দী উইঘুর মুসলিম নেতা জিতলেন মানবাধিকার পুরস্কার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ilham-tothiআওয়ার ইসলাম: চীনের কারাগারে বন্দী উইঘুর মুসলিম নেতা ও বুদ্ধিজীবী ইলহাম তাহতি মানবাধিকার পুরস্কার জিতেছেন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ ১০টি মানবাধিকার সংস্থার জোট তাকে এ পুরস্কার প্রদান করেছে।

২০১৪ সালে ইলহাম তাহতিকে বিচ্ছিন্নতাবাদ ও সন্ত্রাসবাদে সমর্থনের অভিযোগ এনে  আজীবন কারাদণ্ড দিয়েছে চীনা কর্তৃপক্ষ।

গতকাল জেনেভায় এক অনুষ্ঠানে মানবাধিকার সংস্থাগুলোর জোট তাদের বার্ষিক ‘মার্টিন এনালস’ নামের পুরস্কার দেয় ইলহাম টহতিকে। কিন্তু তাকে এ পুরস্কার দেয়ার সমালোচনা করে চীন বলেছে, ইলহামের মামলার সাথে মানবাধিকারের কোনো সম্পর্ক নেই।

বেইজিংয়ের মিনজু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তাহতি, চীনের জাতিগত নীতির স্পষ্ট সমালোচক ছিলেন, বিশেষ করে পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াংয়ের মুসলিমদের ওপর চীন সরকারের আচরণের কড়া সমালোচক তিনি।

তবে সংখ্যালঘু উইঘুর সম্প্রদায়ের ব্যাপারে মধ্যপন্থী কণ্ঠস্বর হিসেবে চীনের বাইরে তার ব্যাপক সুনাম রয়েছে ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে দুই দিনের এক শুনানির পর তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়।

বিচ্ছিন্নতাবাদে সমর্থন, জাতিগত উসকানি, সন্ত্রাসবাদে মদদ এবং সরকারের সমালোচনার অভিযোগ তোলা হয় তার বিরুদ্ধে। তাহতি সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

উইঘুর সম্প্রদায়ের ওপর চীন সরকার বরাবরই কঠোর। সেখানে মুসলিমদের রোজা রাখা নামাজ পড়া এবং দাড়ি রাখা পর্যন্ত সরকারিভাবে নিষিদ্ধ। কিন্তু এত কঠোরতার মধ্যেই চীনা মুসলিমরা ধর্ম পালন করে যাচ্ছে।

আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ