শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৮ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মসজিদে নববীর ইমামের পেছনে নামাজ পড়তে মালদ্বীপে মুসল্লিদের ঢল আ.লীগ নিষিদ্ধের কথা বললে সরকার পশ্চিমাদের দোহাই দেয় : সারজিস নারী সংস্কার কমিশন বাতিল না করলে আন্দোলনের দাবানল জ্বলবে: হেফাজত আটপাড়ায় হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কর্মস্থলে দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতিপূরণের পরিমাণ বৃদ্ধির সুপারিশ মজলিসে আমেলার বৈঠকে জমিয়ত, রাত পোহালেই কাউন্সিল কাল ঢাকায় ইসলামী আন্দোলনের গণমিছিল, প্রস্তুতি সম্পন্ন ‘রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক সংস্কার না হলে আবারও ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দেবে’ মাদরাসা শিক্ষার্থীদের মাঝে হাফেজ্জী হুজুর (রহ.) সেবা ফাউন্ডেশনের কিতাব বিতরণ "পাশ্চাত্যের শক্তি নয় আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে এদেশের কোরআনপ্রেমী জনতা”

‘শরিফ নিখোঁজ ছিলেন’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

download (4)আওয়ার ইসলাম ডেস্ক : পুলিশের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির একজন শরিফুল ইসলাম চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে নিখোঁজ ছিলেন বলে জানিয়েছেন তার বাবা আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, ওই দিন সন্ধ্যায় যশোরের বসুন্দিয়া এলাকা থেকে তাঁকে কে বা কারা তুলে নিয়ে যায়।

তার বাবা আরও জানান, নিহত শরিফুল ইসলামের আসল নাম মুকুল রানা। স্থানীয় লোকজনও তাঁকে মুকুল রানা নামে চেনেন। তাঁর বয়স ২৩ বছর। তিনি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের ইংরেজি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।

আবুল কালাম আজাদের দাবি করেন, তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তার ছেলে ঢাকায় গিয়ে অন্য কোনো দলের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছিল কি না, তা তিনি জানেন না।

শরিফের বোন রিমি নিহত ভাই সম্পর্কে বলেন, তাঁর ভাই মুকুল খুব মেধাবী ছিলেন। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় তিনি জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন।

আবুল কালাম আজাদ বলেন, মুকুল রানা চার মাস ধরে নিখোঁজ ছিলেন। তিনি চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি যশোরের জগন্নাথপুরে বিয়ে করেছেন। তাঁর স্ত্রীর নাম মৌহা আক্তার রিমি। বিয়ের পরে একবার সাতক্ষীরায় বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। এরপর আবার যশোরে শ্বশুরবাড়িতে যান। ২৩ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় যশোরের বসুন্দিয়া এলাকা থেকে তাঁকে কে বা কারা তুলে নিয়ে যায়। এ ঘটনার তিন-চার দিন পর যশোর কোতোয়ালি থানায় মুকুল রানার শালা আমির হোসেন একটি সাধারণ ডায়েরিও করেছেন।

আওয়ার ইসলাম ২৪ ডটকম / এফএফ


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ