বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৬ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৩০ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
এক লাফে ভরিতে ৮৩৮৬ টাকা কমল স্বর্ণের দাম জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতে ইসলামী ১৮তম জাতীয় তাফসিরুল কুরআন মাহফিল ২০ ও ২১ নভেম্বর ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে বিশ্বের প্রভাবশালী ইহুদিদের চিঠি  গণভোট নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে জটিলতা তৈরির অভিযোগ জামায়াতের ‘পাঁচ দফা বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে’ জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞদের সাথে ঐকমত্য কমিশনের সভা শিশু-কিশোরদের সুরক্ষা দিতে ছয় দফা সুপারিশ চিকিৎসকদের  ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, কারাগারে অভিযুক্ত বুয়েট শিক্ষার্থী  ওআইসি সদস্য দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

নগর সভায় নাগরিকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে: ডিএনসিসি মেয়র

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) নগর সভায় নাগরিকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছেন মেয়র আতিকুল ইসলাম। মঙ্গলবার (১ ডিসেম্বর) রাতে ‘জনতার মুখোমুখি নগরসেবক’ এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে ফেসবুক লাইভে এসব বলেন তিনি।

ফেসবুক লাইভে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার আইন অনুযায়ী করপোরেশনের নগরসভাসহ প্রতিটি সভায় নাগরিকদের প্রবেশাধিকার রয়েছে। কিন্তু ডিএনসিসির কোনো সভাই নাগরিকদের আমন্ত্রণ জানানো হয় না।

এক প্রশ্নের জবাবে মেয়র বলেন, নগরীর প্রতিটি সভায় নাগরিকদের যুক্ত করতে চাই। করোনার কারণে ডিএনসিসির নগর সভা করতে পারছি না। পরবর্তী নগর সভায় এই বিষয়টাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেব।

তিনি বলেন, আমি জনতার মুখোমুখি হয়েছি। নাগরিকেরা কথা বলতে পারছেন। এভাবে প্রত্যেক জনপ্রতিনিধির জবাবদিহিতা থাকতে হবে। জবাবদিহিতা যত বেশি করব তত বেশি শহরে উন্নতি হবে।

ডিএনসিসি মেয়রের মতে, সবাই গ্রিন সিটি, ক্লিন সিটি চায়। কিন্তু নগরে এসটিএস (ওয়ার্ডভিত্তিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ঘর) নির্মাণের পর্যাপ্ত জায়গা নেই। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার অনেক জমি খালি পড়ে আছে। সেগুলো পেলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আধুনিকায়ন করা সম্ভব হবে।

মশার উপদ্রব প্রসঙ্গে মেয়রের দাবি, মশা পৃথিবীর জন্ম থেকেই আছে। ফেরাউনের আমলেও ছিল। মশামুক্ত ঢাকা না বলে, মশাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা যায়, আমরা তা নিয়ে কাজ করছি। এ জন্য চিরুনি অভিযান থেকে শুরু করে অনেক পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছি। এখন কিউলেক্স মশার দিন। গত শীতকালের চেয়ে এই শীতে মশা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রেখেছি।

তার মতে, এটার ধারাবাহিকতা রাখতে হবে। এছাড়া আমরা খাল ও লেক পরিষ্কার করেছি। আমরা ফোর্থ জেনারেশন ওষুধ নিয়ে এসেছি। ৬৬৬টি স্থানে ওষুধগুলো দিয়েছি। এতে মশা কোনো ধরনের ডিম পাড়তে পারবে না। আগে মশার ওষুধ ব্যবহার নিয়ে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ছিল। আমি নির্বাচিত হওয়ার পর সেই সিন্ডিকেট ভেঙেছি।

ঢাকা শহরে বেওয়ারিশ কুকুর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বেওয়ারিশ কুকুরকে ঢিল দিলে হিংস্র হয়, অন্যথায় না। এখন সিটি করপোরেশনের কাজ হচ্ছে ভ্যাকসিনেশন করা। কোনো কুকুরকে মারা বা স্থানান্তর করা হবে না। তবে কুকুরকে ভ্যাকসিন ও বন্ধ্যাকরণ কার্যক্রম চলমান থাকবে।

-এএ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ