বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৩ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বাংলাদেশে সৌদি সরকারের পাঠানো কোরবানির মাংস বিতরণ শুরু মেগাস্টার রজনীকান্ত-ধানুশের বাড়িতে বোমাতঙ্ক, যা বলছে পুলিশ ‘জুলাই সনদ পাস না হলে শহীদদের আত্মত্যাগ ব্যর্থ হবে’ এআইতে মানুষের অংশীদারত্বই হবে সবার মূল শক্তি: লিংকডইন সিইও জামিয়া দারুল আরকাম আল-ইসলামিয়া ইসলামিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুজালা ও আবনা সম্মেলন কাল প্রান্তিক মানুষদের পাশে বিত্তশালীদের দাঁড়ানোর আহ্বান ধর্ম উপদেষ্টার নির্বাচন বানচালের চেষ্টা হবে, সতর্ক থাকুন: প্রধান উপদেষ্টা মাদরাসা শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান, আহত ১৫ শিক্ষাব্যবস্থার পচন দূর করতে শুধু কমিশন করে কোনো লাভ হবে না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা জুলাই সনদ রাজনৈতিক ফাঁকা বুলি নয়, এর আইনি ভিত্তি চাই: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

নির্বাচন সময়মতো না-ও হতে পারে; তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন জরুরি: তাহের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

জাতীয় সংসদ নির্বাচন সময়মতো না-ও হতে পারে, তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়নই এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ—এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।

বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে মগবাজারের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখার উপদেষ্টা ও ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সফররত প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

তাহের বলেন, ‘বাংলাদেশের বর্তমান নির্বাচনি পরিবেশ নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে। তবে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা যা প্রস্তুতি দরকার, জামায়াত তার সবকিছুই সম্পন্ন করেছে। এবারের নির্বাচন সাধারণ কোনো নির্বাচন নয়—এটি হতে হবে উৎসবমুখর ও বিশ্বাসযোগ্য পরিবেশে।’

তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে জামায়াত, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রস্তাব দিয়েছে—গণভোটের মাধ্যমে বিষয়টি বাস্তবায়ন করা উচিত। এনসিসির প্রস্তাব দ্রুত কার্যকর করে একটি আদেশের ভিত্তিতে গণভোট আয়োজন করতে হবে।’

জামায়াত নেতা মনে করেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটই যথার্থ পদক্ষেপ। নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট অনুষ্ঠিত হতে পারে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। তাহেরের ভাষায়, ‘জুলাই সনদ এত গুরুত্বপূর্ণ যে কিছু অর্থ ব্যয় করেও এটি গণভোটের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যতের নির্বাচনগুলোতেও এ চাপ বজায় থাকবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রতিটি কেন্দ্রে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র‌্যাবসহ সব বাহিনীর স্থায়ী অবস্থান নিশ্চিত করা প্রয়োজন। অতীতে এসব বাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করেছে, এবার তাদের স্থায়ীভাবে মাঠে থাকতে হবে।’

এলএইস/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ