সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫ ।। ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ১০ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করবেন প্রধান উপদেষ্টা সব ধরনের দূষণ রোধে আলেম-ওলামার সহযোগিতা চায় সরকার খুনিদের ভয়ে কোনো আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে যেতে পারি না ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিবের সঙ্গে ইরানি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ  ‘ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে আলেম-ওলামার সক্রিয় ভূমিকা ছিল’ ‘বসিলা আন্দোলন জমানোর পিছনে আমাদের মাদ্রাসার বড় ভূমিকা ছিল’ ১১ মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ১২১, আহত ৫ হাজারের বেশি: টিআইবি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি নিয়ে সরকারের নতুন পরিকল্পনা চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার : ফারুক-ই-আজম সাদিক কায়েম প্রসঙ্গে কাদেরের স্ট্যাটাসের জবাবে মুখ খুললেন এনসিপি নেতা 

সকালে ৭টি খেজুর খাওয়া নিয়ে হাদিসের বাণী


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

খেজুর স্বাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল। হাদিসে খেজুরের উপকারিতার কথা উঠে এসেছে অনেকবার। শুধু পুষ্টি নয়, এর রয়েছে নানা রকম ওষুধি গুণও। চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে, খেজুর খেলে শরীরে নানা উপকার হয়।

এরমধ্যে মদিনার ‘আজওয়া খেজুর’ নিয়ে রাসুলুল্লাহ সা.-এর একাধিক বর্ণনায় এসেছে আশ্চর্যজনক সব উপকারের কথা।

হজরত আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন,‘মদিনার উচ্চভূমিতে উৎপন্ন আজওয়া খেজুরের মধ্যে রোগের শিফা রয়েছে। আর প্রথম ভোরে তা খাওয়া হলে এটি বিষের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে (মুসলিম : ৫১৬৮)।’

অন্য এক হাদিসে হজরত সাদ রা. বলেন, আমি নবীজি সা.-কে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি ভোরে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন কোনো বিষ বা জাদুটোনা তার ক্ষতি করতে পারবে না (বুখারি : ৫৪৪৫)।’

হজরত আলি (রা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিদিন সাতটি আজওয়া খেজুর খায়, তার পাকস্থলীর প্রতিটি রোগ দূর হয়ে যায় (কানজুল উম্মাল : ২৮৪৭২)।’

এছাড়া মহানবী (সা.)-এর ইফতারেও খেজুর ছিল প্রধান। হজরত আনাস রা. বলেন,‘নবীজি সা. কাঁচা খেজুর দিয়ে ইফতার করতেন। না পেলে শুকনো খেজুর, সেটাও না পেলে পানি (তিরমিজি)।’

উল্লিখিত উপকারিতাগুলো স্মরণে করে আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় থাকতে পারে খেজুরও। বিশেষ করে সকালে নিয়ম করে সাতটি খেজুর খাওয়ার অভ্যাস আপনার জীবনযাত্রায় বড় পরিবর্তন এনে দিতে পারে।

এমএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ