মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫ ।। ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ৬ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
যেকোনো দিন গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে: ট্রাম্প জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদরাসার ইসলাহি মজলিস বৃহস্পতিবার ‘জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করতে না পারা এই সরকারের বড় ব্যর্থতা’ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে নতুন আইন ইসরাইলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের আহ্বান ইরানি সুন্নি আলেমদের মিশরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গৌরবময় অর্জন আফগানিস্তানে অনৈসলামিক কার্যকলাপের অভিযোগে গুঁড়িয়ে দেয়া হল মাজার দুঃখ প্রকাশ না করা পর্যন্ত শান্তি পাবে না: আ. লীগকে শফিকুল আলম জুলাই বিক্রি হয়ে গেছে : আবু ত্ব-হা মুহাম্মদ আদনান আলিম পরীক্ষায় শেখ মুজিবকে নিয়ে প্রশ্ন, ছাত্রদের ক্ষোভ প্রকাশ

ইসরায়েলি গণহত্যা : ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮০ ফিলিস্তিনি শহীদ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হামলা অব্যাহত রেখেছে দখলদার ইসরায়েল-ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হামলা অব্যাহত রেখেছে দখলদার ইসরায়েল। গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামালায় আরও ৮০ ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন। মধ্য গাজার নুসেইরাত ও খান ইউনিসে ইসরায়েলি হামলায় পাঁচ শিশুসহ অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে নুসেইরাতে মারা গেছেন ১১ জন। বাকি চারজন মারা গেছেন খান ইউনিসে। এছাড়া গাজার বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নুসেইরাতের একটি বাড়িতে ইসরায়েলি সামরিক হামলায় পাঁচ শিশুসহ অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন।

এছাড়া খান ইউনিসের কাছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর বোমা হামলায় আরও চারজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও তিনজন।

এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বর হামলায় আরও ৮০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৮ হাজার ৬৬৪ জনে। আহত হয়েছেন ৮৯ হাজার ৯৭ জন।

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে ঢুকে গাজার শাসক দল হামাসের প্রাণঘাতী হামলার জবাবে উপত্যকায় প্রায় বিরামহীন হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। হামাসের ওই হামলায় নিহত হয় এক হাজার ২০০ ইসরায়েলি। ওইদিন দুই শতাধিক ইসরায়েলিকে বন্দি করে গাজায় নিয়ে আসেন সশস্ত্র ফিলিস্তিনিরা।

ওই হামলার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় নির্বিচার হামলা শুরু দখলদার দেশ ইসরায়েল। তাদের হামলা থেকে রেহাই পায়নি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, মসজিদ কিংবা গির্জার মতো বেসামরিক স্থাপনা।

হামলার পর বিভিন্ন ভবনের ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া অনেকেই নিখোঁজ হয়েছেন। তারা মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সূত্র: আল জাজিরা

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ